সেদিন
অফিস থেকে বের হয়ে জ্যামের কারনে গাড়ীতে না উঠে হেটে যাচ্ছিলাম। শাহবাগ
পৌঁছানোর আগেই দেখলাম ফুটপাথে আনুমানিক দেড় বছরের এক শিশু চিৎকার করে
কাঁদছে। কিছুটা অন্ধকারাচ্ছন্ন জায়গাটা। গাড়ীর বিকট আওয়াজে অনেকের কানেই
হয়তো শিশুটির কান্নার আওয়াজ যাচ্ছেনা।
পাশে শিশুটির মা পিঠ চাপড়ে
শান্তনা দেয়ার চেষ্টা করছেন। একটু ভাল করে খেয়াল করে দেখলাম, শিশুটির মা কথা বলতে
পারেনা। মাথায় জট লাগানো চুল, আর আচরনে মাকেও সুস্থ্য মস্তিস্কের
বলে মনে হলো না। নানাভাবে সন্তানকে শান্তনা দেয়ার ব্যার্থ চেষ্টা চালিয়ে
যাচ্ছেন। ইশারা-ইঙ্গিতে কথা বলে বুঝতে পারলাম, দুইজনই খুব ক্ষুধার্ত। পাশের এক
রেষ্টুরেন্ট থেকে খাবার এনে দিলাম। আহা, মা’র চোখে মুখে কি যে আনন্দ। ভাত
মেখে আগে সন্তানের মুখে তুলে দিলেন।
পাগল হলেও মা’র ভালবাসা বুঝি
সবক্ষেত্রে একই রকম হয়। পরে নিজেও যেন গোগ্রাসে গিললেন। আসার আগে ইশারায়
বুঝিয়ে আসলাম, আবার দেখা হলে এমন ক্ষুধার্থ থাকতে হবেনা। কি বুঝলো জানিনা।
শুধু মাথা ঝাঁকালো। সবাই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে পথের মানুষদের
ক্ষুধার্থ থাকতে হবেনা।
#collected
#collected
আরো পড়ুন–
☞ মা হওয়ার অনুভূতির গল্প -১
☞ মায়ের ভালবাসা পর্ব -১
☞ ডেলিভারি সেকশনে স্বামীদের ঢোকার অনুমতি নেই কেন?
☞ টুইন বেবীদের গল্প- পর্ব-০১
☞ মা হওয়ার করুন অনুভূতির গল্প -২
☞ মা হওয়ার অনুভূতির গল্প -১
☞ মায়ের ভালবাসা পর্ব -১
☞ ডেলিভারি সেকশনে স্বামীদের ঢোকার অনুমতি নেই কেন?
☞ টুইন বেবীদের গল্প- পর্ব-০১
☞ মা হওয়ার করুন অনুভূতির গল্প -২
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com
No comments:
Post a Comment