#টুইন
বেবী ও মা:
পিরিয়ড হয় ১৮ আগস্ট, ২ সেপ্টেম্বর মিলন, ২৩ সেপ্টেম্বর প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ, ১ লা অক্টোবর ডাক্তার দেখাই, ১০ অক্টোবর আল্ট্রাসাউন্ড করে ১ টা live baby পাই, অপরটা yellow sack pai. ডক্টর বললেন সম্ভবত ১ টা বেবী থাকবে না, ওটা সিজারের সময় ফেলে দিতে হবে। যেন ব্লিডিং না হয় সেজন্য ডক্টর ঔষধ দেন। ২-১ সপ্তাহের মধ্যে আবার আল্ট্রাসাউন্ড করে দেখা গেল ২ টা বেবীই live. ২ টা আলাদা গর্ভফুল। ডক্টর তো অবাক হয়ে গেলেন। আসলে ডক্টর তো দিন গুনে ১৮ তারিখ থেকে, আর আমি গুনি ২ তারিখ থেকে। যখন আল্ট্রাসাউন্ড করে তখনও বেবীদের গঠন সম্পূর্ণ হয়নি।
পিরিয়ড হয় ১৮ আগস্ট, ২ সেপ্টেম্বর মিলন, ২৩ সেপ্টেম্বর প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ, ১ লা অক্টোবর ডাক্তার দেখাই, ১০ অক্টোবর আল্ট্রাসাউন্ড করে ১ টা live baby পাই, অপরটা yellow sack pai. ডক্টর বললেন সম্ভবত ১ টা বেবী থাকবে না, ওটা সিজারের সময় ফেলে দিতে হবে। যেন ব্লিডিং না হয় সেজন্য ডক্টর ঔষধ দেন। ২-১ সপ্তাহের মধ্যে আবার আল্ট্রাসাউন্ড করে দেখা গেল ২ টা বেবীই live. ২ টা আলাদা গর্ভফুল। ডক্টর তো অবাক হয়ে গেলেন। আসলে ডক্টর তো দিন গুনে ১৮ তারিখ থেকে, আর আমি গুনি ২ তারিখ থেকে। যখন আল্ট্রাসাউন্ড করে তখনও বেবীদের গঠন সম্পূর্ণ হয়নি।
প্রথম মা হবো, তাও আবার একসাথে দুইটা বেবীর, ভাবতেই ভাল লাগছিলো। এদিকে
আমার বরতো অফিস করে, আবার আমাকে রান্না করে করে খাওয়ায়, কোন কাজ করতে
দেয়না। ঢাকায় থাকি, দেখাশোনা করার কেউ নেই। তাই সে ২ ডিসেম্বর আমাকে
গ্রামের বাড়ি রেখে আসে (বলে ঢাকায় তো সব কিছুতেই ভেজাল, তুমি বাড়ি গিয়ে
টাটকা খাবার খাও আর বেবীদের বড় করো)। আমি বাসে যেতে পারি না, ট্রেনে গেলে
যদি ঝাঁকুনি লাগে, তাই বর আমাকে প্লেনে করে নিয়ে গেল।
বুঝতেই পারছেন প্রথম
বাচ্চা, তার উপর আবার যমজ তাই আদর একটু বেশিই। বাড়ি গিয়ে খুব খাওয়া দাওয়া
করছিলাম, আমার হাঁটাচলা দেখলে কেউ বলবেই না যে, পেটে বাচ্চা আছে তাও আবার
দুইটা! সবাই বলতো ছেলে হবে, সেজন্য খাবারে অরুচি নেই, শরীর পাতলা আছে। ৮
জানুয়ারি ডক্টর দেখালাম, আল্ট্রাসাউন্ড করে দেখলো কোন সমস্যা নেই। আমি ডক্টর কে
বললাম আমার কি বেবী হবে, ডক্টর বললেন, খুব সম্ভবত ২ টাই মেয়ে। মার্চে আবার
দেখা হলো সবকিছু ঠিক আছে।
এপ্রিল মাসে আমার সারা শরীরে চাকা চাকা হয়ে কি
যেন বের হলো, খুব চুলকায়, সারা রাত ঘুম হয়না। ডক্টর কে ফোন দিলাম এ্যার্লাজির
ঔষধ দিলেন। মে মাসের ২ তারিখ ডক্টর দেখালাম, সিজারের ডেট দিলেন ৮ ই মে।
সিজারের দিন আমি খালি পেটেই গেলাম। সকাল ১০ টায় আমার কোল আলো করে এলো
দুধে আলতা রঙের দুটটা পরী । আমি ওদের খুব যত্ন করি, খাওয়াই,ঘুম পাড়াই আমার খুব ভাল লাগে ।
Collected from - Anulipi Bd
আরো পড়ুন–
☞ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে করণীয়
☞ পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ
☞ ডেঙ্গু কেড়ে নিচ্ছে শত শত মায়াবী প্রাণ
☞ শিশুদের ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া টিপস
☞ ভয়াবহ ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাচাঁর প্রয়োজনীয় কিছু টিপস
☞ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে করণীয়
☞ পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ
☞ ডেঙ্গু কেড়ে নিচ্ছে শত শত মায়াবী প্রাণ
☞ শিশুদের ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া টিপস
☞ ভয়াবহ ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাচাঁর প্রয়োজনীয় কিছু টিপস
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com
No comments:
Post a Comment