পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ || Dengue Drugs Found

                          (আপনার একটি শেয়ার অন্যজনের জীবন বাচাঁতে পারে)

দুঃখের ভিতর শাস্তির নিঃশ্বাস।
আমার ছোট বোন এর এক মাত্র মেয়ে সোহানি তাসনিম বয়স ২৬। ভাগ্নিটা থাকতো ঢাকা ধানমন্ডি ৩২ এ,ওখান থেকে ওকে ডেঙ্গু মশায় কামড়ায় তারপর জ্বর শুরু হয়,জ্বর সারে না কোনমতে তারপর ও যশোরের বাড়ীতে চলে আসে, সবাই ভাবলো ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর সেই মতে চিকিৎসা চললো কিন্তু কিছুই হলো না,পরে রক্ত পরিক্ষা করে দেখা গেলো ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত।
রুগি আমার ভাগ্নির রক্ত অসম্ভব দ্রুত Platelet count কমতে থাকে,ওকে ভর্তি করা হয় যশোর সিটি হাসপাতালে।

ডাক্তারদের কিছুই করার নাই কারন এ্যালোপ্যাথিতে এর কোন ঔষধই নাই তারা শুধু সেলাইন দিয়ে রেখেছে আর দিনে ২ বার করে রক্ত পরীক্ষা করছে।যতোবার রক্ত পরীক্ষা করছে ততোবারই অবনতি হচ্ছে রক্তের Platelet Count দ্রুত কমে যাচ্ছে যেখানে স্বাভাবিক রক্তের Platelet Count থাকার কথা ১৫০০০০ থেকে ৪৫০০০০ সেখানে প্রথমে পাওয়া গেলো মাত্র ৫০০০০ Platelet এটা পরশু ২৮/০৭/২০১৯ সকাল ১০.২১ মিনিট এ পরে আবার ঐ দিন সন্ধ্যায় রক্ত পরিক্ষা করলে ৪২০০০ Platelet নেমে আসে।পরেরদিন ২৯/০৭/২০১৯ সন্ধান্যায় আবার রক্ত পরিক্ষা করলে Platelete Count ৩০০০০ এর নিচে নেমে আসে তখন ডাক্তাররা বলে আমাদের আর কিছুই করার নাই রুগিকে এখনি দ্রুত ঢাকা পাঠান।

এটা শুনে সবাইতো হতাশ হয়ে চরম কান্না কাটি শুরু হলো।এই সময় আমি হোমিও ডাঃ প্রফেসার সামসুর রহমানকে ফোন করলাম এবং সব খুলে বললাম,তিনি বললেন পৃথীবির বিখ্যাত ৫ জন ডাক্তার মিলে আমরা একটা কম্বিনেশন হোমিও ডেঙ্গু ড্রপ তৈরী করেছি সাথে একটা বায়োকেমিক রুগিকে দেওয়া হবে তিনি বললেন যদি কোন রুগি এই ঔষধ ৪ থেকে ৫ বার খাওয়ানো যায় তাহলে সেই রুগি আল্লাহর রহমতে ডেঙ্গুর ভাইরাস হতে ১০০% মুক্তি পাবে আর ০% মৃত্যু ঝুকি থাকবেনা।তিনি বললেন জলদি আমার ফার্মেসি চেম্বার কাউকে পাঠাও আমি ঔষধ দিয়ে দিচ্ছি ১ ঘন্টা পর পর খাওয়াবে দেখবে ঢাকা পৌছাতে পৌছাতে রক্তের Platelet Count বেড়ে যাবে আর রক্তের ভিতর ডেঙ্গুর ভাইরাস ধংস হতে শুরু করবে।

ঠিক ঐ মতেই ২৯/০৭/২০১৯ রাত ১১ টায় আমার ছেলে,বোন সহ আমার ভাগ্নিকে ঢাকা পাঠিয়ে দিলাম নিজেদের প্রাইভেট কারে করে আর সারা পথ আমার ছেলে ১ ঘন্টা পরপর হোমিও ঔষধ খাওয়াতে থাকলো।৩০ তারিখ ভোরে ঢাকা পৌছালো এবং নয়া পল্টন ইসলামিয়া হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সাথে সাথে সকালে রক্ত পরিক্ষা করলো যখন রিপোর্ট আসলো দেখা গেলো রক্তের Platelet Count ৫৫০০০ হাজার এ উন্নতি হয়েছে, হোমিও চলছে ঘন্টায় ঘন্টায়।পরে আবার ঐ দিন সন্ধান্যায় রক্ত পরিক্ষা করা হলো তারপর রিপোর্ট আসলো আজ ৩১/০৭ সকালে রক্তের Platelet বেড়ে দাড়িয়েছে ৮০০০০ হাজার।তারপর আজ সকালে রক্তের রিপোর্ট আসলো ৩৩৬০০০ তিন লক্ষ ছৌত্রিশ হাজার Blood Platelet। এখন আমার ভাগ্নি সপূর্ন বিপদ মুক্ত। মহান আল্লাহ পাকের রহমতে আর ডাঃ সামছুর রহমান ভাইয়ের আবিষ্কৃত ঔষধে আমার ভাগ্নি নিশ্চিত মৃত্যুর দুয়ার হতে ফিরে আসলো।

#বিঃদ্রঃ সকলের অব গতির জন্য জানাচ্ছি যারা ঢাকা,সাভার টঙ্গি,গাজিপুর, আসুলিয়া এই অঞ্চলে থাকেন তারা নিম্ন ঠিকানায় যোগাযোগ করুন তাহলে এই মহামারির সঠিক এই হোমিও চিকিৎসা পাবেন।
#ঠিকানাঃ সততা ডাইগোনষ্টিক সেন্টার
ডাঃ সাইফুল ইসলাম বিপ্লব
কাঠগড়া বাজার,আশুলিয়া,সাভার,ঢাকা।
ফোন নাংঃ ০১৮৮৩০২০০৮৬/০১৮৮৩০২০০৯০
আর যারা #যশোর এর আসপাশের জেলায় থাকেন তারা সরাসরি ডাঃ প্রোফেসার সামসুর রহমান ভাইয়ের সাথে সরাসরি ডাঃ সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।তার #ঠিকানা
ডাঃ অধ্যাপক সাম সুর রহমান।
বর্ষা হোমিও হল, জেল রোড,নিউমার্কেট,যশোর।
ফোন নাংঃ ০১৭১৫১৬৭১৩৬
আপনারা আমার সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারেন
নাং ০১৭১১ ১১৪১৫৯।
সকলের মঙ্গল কামনা করে শেষ করছি।
ছবিগুলো সংযুক্ত করা হলো।।
@দ্বিনো দাস
#বিশ্ব_মরমী_পাঠশালা

আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।

Image Source www.google.com