Breaking

Tuesday, October 25, 2011

অধ্যায় দুই- মাটি

msw¶ß cÖ‡kœvËit

1.      এটেল মাটির বৈশিষ্ট্য কি ?
উত্তরঃ এটেল মাটির বৈশিষ্ট্যঃ
ক) এটেল মাটিতে বালু অপেক্ষা পলি ও কাদার ভাগ বেশি থাকে।
খ) এ কাদা মাটি খুব নরম, দানা খুব ছোট ও মিহি।
গ) ও মাটি বেশি পানি ধরে রাখতে পারে।
ঘ) এ মাটিতে ভালভাবে বাতাস চলাচল করতে পারেনা।
ঙ)  এ মাটি সব ফসলের জন্য তেমন উপকারী নয়, তবে ধান চাষ করা যায়।

২. হিউমাস বলেতে কি বুঝ?
উত্তরঃ হিউমাসঃ গাছপালা ও প্রাণীদেহের পচা অংশ একত্রে মিশে মাটিতে যে জৈব পদার্থ তৈরি হয় তাবে হিউমাস বলে। এটি মাটির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।এর রং কালচে। এটি জমিকে উর্বর করতে সাহায্য করে।

৩. বেলে ও দেআঁশ মাটির পার্থক্য নির্ণয় কর।
উত্তরঃ বেলে ও দেআশ মাটির পার্থক্য নিচের ছকে দেয়া হলঃ
বেলে মাটি
 দোআঁশ মাটি

ক) বেলে মাটিতে বালির ভাগ বেশি থাকে।
 ক) দোআঁশ মাটিতে বালি, পলি ও কাদা সম পরিমানে থাকে।

খ) এ মাটির পানি ধারন ক্ষমতা কম।
 খ) এ মাটির পানি ধারন ক্ষমতা মাঝারী।

গ) বেলে মাটিতে ফসল তেমন ভাল হয় না তবে তরমুজ শসা, বাঙ্গী, চীনাবাদাম, মিষ্টি আলু ইত্যাদি ভাল জন্মে।
 গ) চাষাবাদের জন্য দোআঁশ মাটি উপযুক্ত। এ মাটিতে ধান, পাট, গম, পিয়াজ, মরিচ, ভূট্টা, আলু, শাকসবজি ইত্যাদি ভাল জন্মে।

৪. সার কেন ব্যবহার করা হয় ?
উত্তরঃ সার ব্যবহারের কারনঃ
        উদ্ভিদ মাটি থেকে পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করে। একই জমিতে বার বার ফসল চাষ করার ফলে পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয় এবং জমি অনুর্বর হয়ে পড়ে। তাই জমিতে পুষ্টি উপাদান হিসেবে সার ব্যবহার করা হয়। সার ব্যবহারের ফলে জমির উর্বরতা বাড়ে এবং অধিক ফসল ফলে।


৫. সার কত প্রকার ও কি কি?
উত্তরঃ সারের প্রকার ভেদঃ
          সার প্রধানত দু প্রকার। যথাঃ     
          ১. জৈব সার
2.     রাসায়নিক সার।
জৈব সারের উদাহরনঃ গোবর সার, সবুজ সার, কম্পোষ্ট সার, খৈল, হাড়ের গুড়াঁ, হাঁস-মুরগির বিষ্টা প্রভৃতি।
রাসায়নিক সারের উদাহরনঃ ইউরিয়া, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টি, এস, পি), মিউরেট অব পটাশ (এম,পি) ইত্যাদি।


৬. মাটি ক্ষয়ের অপকারিতা কি ?
উত্তরঃ মাটি ক্ষয়ের অপকারিতা নিচে দেওয়া হলঃ
1.      মাটি ক্ষয়ের ফলে উর্বর জমি অনুর্বর হয়ে যায়।
2.      মাটিতে ফসল ভাল হয় না।
3.     মাটি ক্ষয়ের ফলে ভূ-পৃষ্টের মূল্যবান মাটি সরে যায়।
4.     মাটি ক্ষয়ের ফলে জমি চাষে বিঘ্ন ঘটে।
5.     বনাঞ্চল ধ্বংস হতে থাকে।
6.     পশুচারনে সমস্যা হয়।
7.     নদী-নালা, খাল-বিল  মাটি জমে ভরাট হয়ে যায়।

৭. কিভাবে মাটি ক্ষয়রোধ করা যায় ?
উত্তরঃ মাটিক্ষয় রোধের উপায়ঃ
        নিম্মোক্ত উপায়ে মাটিক্ষয়  রোধ করা যায়-
1.      বাড়ির আঙিনায় ও আশেপাশে শাকসবজি ও ফলের গাছ লাগিয়ে মাটি ক্ষয়রোধ করা যায়।
2.     পতিত জমিতে ঘাস লাগিয়ে মাটি ক্ষয় রোধ করা যায়।
3.     ফসলের গোড়া মাটিতে রেখে দিলে মাটি ক্ষয় রোধ হয়।
4.     ক্ষেতের মাঝে মাঝে উচুঁ আইল বেধেঁও ক্ষয় রোধ করা যায়।
5.     মাটিতে সবুজ সার, হিউমারাস, গোবর সার, খইল, কম্পোষ্ট সার প্রয়োগ করেন মাটিক্ষয় রোধ করা যায়।
6.     পানি নিষ্কাশনের সুবিধা করে মাটিক্ষয় রোধ করা যায়।
7.     অনেক ক্ষেত্রে বাঁধের সাহায্যেও মাটি ক্ষয়রোধ করা যায়।

৮. মাটি দূষন বলতে কি বুঝ ?
উত্তরঃ মাটি দূষনঃ মাটির ¯^vfvweK ধর্ম হচ্ছে পচনশীল আবর্জনা ও বর্জ্য পদার্থকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে পঁচিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে ফেলা। কিন্তু মাটিতে বর্জ্য ও আবর্জনা অধিক পরিমানে বেড়ে গেলে তা পঁচানোর ক্ষমতা থাকে না। একেই মাটি দূষন বলে। তাছাড়া প্লাষ্টিক ও পলিথিনের ব্যাগ মাটিতে কখনোও মিশে যায় না বা পঁচে না। এগুলো মাটির উর্বরা শক্তি নষ্ট করে। জমিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ও ঔষধের ব্যবহার মাটি দুষনের আর একটি কারন।

৯. মাটি দুষন রোধের উপায় কী ?
উত্তরঃ নিম্ন লিখিত উপায়ে মাটি দুষণ রোধ করা যায়-
1.      বনজঙ্গল ধ্বংস না করে সংরক্ষণ করতে হবে।
2.     কলকারখানার বর্জ্য পদার্থ যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না।
3.     আবর্জনা ও বর্জ্য পদার্থ মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।
4.     আবাদী জমিতে রাসায়নিক সারের পরিবর্তে জৈব সার ব্যবহার করতে হবে।
5.     কীটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরিমান কমাতে হবে।

১০. পরিবেশ রক্ষায় কেঁচোর ভুমিক কী ?
উত্তরঃ পরিবেশ রক্ষায় কেচোর ভূমিকাঃ
          কেঁচো মাটিতে বাসকরে এবং মাটি থেকে খাদ্যগ্রহণ করে। কেঁচোকে বলা হয় প্রকৃতিক লাঙল। কৃষকেরা যেমন লাঙল দিয়ে চাষ করে জমির মাটি আলগা করে কেচোও একই ভাবে মাটি ঝুরঝুরে করার কাজটি করে। মাটিতে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীব বাস করে। কেঁচো এসব জীবকে মেরে মাটির উর্বরা শক্তি এবং পানি ধারন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এভাবে পরিবেশ রক্ষায় কেচো গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।


iPbvg~jK cÖ‡kœvËit

1.      সবুজ ও জৈব সার তুমি কিভাবে তৈরী করবে লেখ।
উত্তরঃ সবুজ সারঃ সবুজ উদ্ভিদ মাটিতে পঁচিয়ে এ সার তৈরী করা হয় বলে একে সবুজ সার বলে। সবুজ সার তৈরীর পদ্ধতি নিম্নরূপঃ
1.      ধইনচা, শন ও শিম জাতীয় গাছকে টুকরো টুকরো করে কাঁচা অবস্থায় একটি গর্তে রাখতে হবে।
2.     গর্তের চারদিক উচুঁ করে দিতে হবে। গর্তের ওপর এমন একটি চালা দিতে হবে যেন বৃষ্টির পানি না জমে।
3.     এ অবস্থায় কিছুদিন রেখে দিলে এসব উদ্ভিদ সহজে পচে সবুজ সারে পরিনত হয়।
জৈবসারঃ মৃত উদ্ভিদ ও প্রণীর থেকে সৃষ্টি হয় জৈবসার। উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহ পঁচে মাটিতে মিশে সার তৈরী হয়। এ জৈব পদার্থ মাটিতে মিশে মাটিকে উর্বর করে এবং উদ্ভিদের খাদ্য যোগায়। কম্পোষ্ট সার একটি জৈব সার। এ সার তৈরীর পদ্ধতি নিচে বর্ণনা করা হলঃ
1.      প্রথমে গবাধি পশুর মলমূত্র, তরকারির খেসা, খড়কৃটা, বিভিন্ন প্রকার কৃষি বর্জ্য, আগাছা, কচুরিপানা, আবর্জনা, প্রভৃতি স্তুপ করে সমান ভাবে এক ফুট উচুঁ স্তর করতে হবে।
2.     দুই কেজি পরিমান হাড়ের গুঁড়া ছিটিয়ে দিতে হবে বা পচা গোবর এর উপর ছিটিয়ে দিতে হবে।
3.     পচনের জন্য মাঝেমাঝে পানি দিতে হবে।
4.     এভাবে কিছুদিন রেখে দিলে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক এগুলোকে পচিয়ে কম্পোষ্ট সার তৈরী করবে।

২. কোন মাটিতে কোন ধরনের ফসল ভাল হয় ?
উত্তরঃ কোন মাটিতে কোন ধরনের ফসল ভাল হয় তা নিচের ছকে দেখানো হলঃ
মাটির ধরণ
 যে ফসল ভাল জন্মে।

বেলে মাটি
 তরমুজ শসা, বাঙ্গী, চীনাবাদাম, মিষ্টি আলু ইত্যাদি

দোআঁশ মাটি
 ধান, পাট, গম, পিয়াজ, মরিচ, ভূট্টা, আলু, শাকসবজি ইত্যাদি

বেলে দোআঁশ মাটি
 মুলা, তামাক, মরিচ ইত্যাদি

এটেল মাটি
 এ মাটি সব ফসলের জন্য উপযোগী নয়, তবে ধান ভাল জন্মে।

৩. মাটি ক্ষয়ের প্রধান কারণগুলো কি কি ?
উত্তরঃ মাটিক্ষয়ের কারণঃ মাটি ক্ষয়ের প্রধান কারনগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
1.      মাটি ক্ষয়ের প্রধান কারণ পানি প্রবাহ, বায়ু প্রবাহ, পানির স্রোত এবং হিমবাহ।
2.     বর্ষাকালে নদীর উত্তল স্রোত মাটির ক্ষয় সাধন হয়।
3.     সমুদ্র উপকুলের মাটি জলোচ্ছাস ও সাগরের ঢেউ দ্বারা ক্ষয় হয়।
4.     ঝড়ো বাতাসে একস্থান থেকে মাটি অন্যস্থানে নিয়ে যায়। ফলে মাটি ক্ষয় প্রাপ্ত হয়।
5.     ধুলিঝড় ও বালুঝড়ের কারনে মাটি ক্ষয় হয়।
6.      অতিরিক্ত বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহ, ঢালুজমি, মাটির প্রকৃতি ইত্যাদিও কারনে মাটি ক্ষয় হয়।
7.      অতিরিক্ত জমিচাষ, অতিরিক্ত পশুচারণ, ও বনাঞ্চল ধ্বংস করলে মাটি ক্ষয় হয়।

৪. জমির উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় ?
উত্তরঃ জমির উর্বরতা বৃদ্ধির উপায়-
জমির উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য জমিতে নিম্নোক্ত ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করতে হবে-
1.      জমিতে পানি দিতে হবে।
2.     জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে।
3.     রাসয়নিক সার প্রয়োগ করতে হবে।
4.     সবুজ সার প্রয়োগ করতে হবে।
5.     কম্পোষ্ট সার প্রয়োগ করতে হবে।
6.     ভালভাবে চাষ দিতে হবে।
7.     অতিরিক্ত চাষাবাদ করা যাবে না।
8.     পশুচারণ কমাতে হবে।
9.     জমিতে বিদ্যমার ক্ষতিকর জীব ধ্বংস করতে হবে।
10. পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।

৫.     মাটি দুষণের কারণ বর্ণনা কর।
উত্তরঃ মাটি দুষণের কারণঃ
নিম্নলিখিত কারনে মাটি দুষণ হয়ে থাকে-
1.      মাটিতে বর্জ্য পদার্থ ও আবর্জনা অধিক পরিমনে বেড়ে গেলে মাটি দুষণ হয়।
2.     জমিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহারের ফলে মাটি দুষণ হয়।
3.     নির্বিচারে বন জঙ্গল ধ্বংস করলে মাটি দুষিত হয়।
4.     কলকারখানার বর্জ্য পদার্থ মাটিকে দুষিত হরে।
5.     পলিথিন ও প্লাষ্টিক মাটিকে দুষিত করে।



অধ্যায় দুই- মাটি (শূণ্যস্থান)

1.        পৃথিবীর প্রায় এক ভাগ স্থল ও তিন ভাগ পানি।
2.        পৃথিবীর প্রায় এক ভাগ স্থল ও তিন ভাগ পানি।
3.        মাটির উপর গাছ পালা জন্মায়।
4.        আমরা উদ্ভিদ থেকে ফসল পাই।
5.        উদ্ভিদ আমাদের খাদ্য যোগায়।
6.        মাটিতে উদ্ভিদ জন্মায়।
7.        মাটি আমাদেরকে খাদ্য ও আশ্রয় দেয়।
8.        মাটি আমাদের মায়ের মতো।
9.        পৃথিবীর উপরিভাগ মাটি দিয়ে গঠিত।
10.      হিউমাস মাটির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদন।
11.      গাছপালা ও প্রাণীদেহের পঁচা অংশ একত্রে মিশে তৈরি হয় হিউমাস।
12.      মাটিতে কাদা, বালি, কাকর মিশে থাকে।
13.      হিউমাস মাটিকে উর্বর করে।
14.      মোটা বালি নুড়ির চাইতে ছোট।
15.      গ্রামের বেশির ভাগ বাড়িতে পুকুর বা ডোবা থাকে।
16.      বর্ষা কালে মাটি পানিতে ডুবে যায়।
17.      মাটির প্রধান উপাদান ৩ টি।
18.      বেলে মাটিতে বালির ভাগ খুব বেশি থাকে।
19.      দোঁয়াশ মাটিতে সমান পরিমানে বালি, পলি ও কাদা থাকে।
20.      দোঁয়াশ মাটির পানি ধরে রাখার ক্ষমতা মাঝারি।
21.      গোলাকার মার্বেলে কোন ফাটল না ধরলে বুঝবে এটি এঁটেল মাটি।
22.      দোঁয়াশ মাটি খুব উর্বর।
23.      দোঁয়াশ মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমান বেশি।
24.      বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল দোঁয়াশ মাটি দিয়ে গঠিত।
25.      বেলে দোঁয়াশ মাটিতে বালিকণার পরিমান বেশি থাকে।
26.      এঁটেল মাটিতে বালির পরিমান কম।
27.      যে মাটি যত উর্বর হবে সে মাটিতে ফসল তত ভালো হবে।
28.      সার দুই প্রকার।
29.      উদ্ভিদ মাটি থেকে পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করে।
30.      মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণী থেকে সৃষ্টি হয় জৈব সার।
31.       অনুর্বর মাটিতে ফসল কম হয়।
32.      উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহ পঁেচ মাটিতে মিশে সার তৈরি হয়।
33.      কারখানায় কৃত্রিম উপায়ে রাসায়নিক সার তৈরি করা হয়।
34.      মাটির উর্বরতা বাড়ানোর জন্য রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা হয়।
35.      রাসায়নিক সারে নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়াম থাকে।
36.      নাইট্রোজেন যুক্ত সার ব্যবহারে গাছ দ্রুত বাড়ে।
37.      অ্যামোনিয়াম সালফেট সার গাছের শিকড় বা পাতায় পড়লে গাছ ঝলসে যায়।
38.      অ্যামোনিয়াম সালফেট অধিক প্রয়োগ করলে গাছ মরে যায়।
39.      ঝড়, বৃষ্টি বা অন্য কোন কারণে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগের মাটি সরে যাওয়াই মাটিক্ষয়।
40.      মাটি ক্ষয়ের ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়।
41.      মাটি থেকে আমরা জীবন ধারনের প্রয়োজনীয় উপাদান পাই।
42.      পরিবেশের অধিকাংশ পাখি গাছের ফল ও বীজ খেয়ে বাঁচে।
43.      কেঁচোকে বলা হয় প্রকৃতিক লাঙল।
44.      মাটি পরিবেশের অতি প্রয়োজনীয় উপাদান।
45.      প্রয়োজন ছাড়া বন জঙ্গল ধ্বংস করব না।
46.       এঁটেল ও কাদা মাটির পানি শোষণ ক্ষমতা কম।
47.      পরিবেশের প্রায় সব উদ্ভিদ জন্মানোর জন্য মাটি দরকার।
48.      সার ও হিউমাস চোষ কাগজের মতো পানি চুষে নেয়।
49.       বেশি পরিমানে অজৈব সার প্রয়োগে মাটির উর্বরতা হ্রাস পায়।
50.      গাছপালা নিধনে মাটির ক্ষয় হয়।

1 comment:

Clicky