অধ্যায় পাঁচ- বিদ্যুৎ শক্তি
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
১. শক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ কোন বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করলে যদি বলের অভিমুখে বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন হয় তবে তাকে কাজ বলে। এই কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে। বিদ্যুৎ, তাপ, আলো, শব্দ, এগুলোর কাজ করার সামর্থ্য আছে। তাই এগুলোকে শক্তি বলা হয়। শক্তির নীতি অনুসারে শক্তিকে সৃষ্টিও করা যায় না আবার ধ্বংসও করা যায় না। শক্তি কেবল এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তরিত হতে পারে। এই মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমান নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়।
উত্তরঃ কোন বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করলে যদি বলের অভিমুখে বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন হয় তবে তাকে কাজ বলে। এই কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে। বিদ্যুৎ, তাপ, আলো, শব্দ, এগুলোর কাজ করার সামর্থ্য আছে। তাই এগুলোকে শক্তি বলা হয়। শক্তির নীতি অনুসারে শক্তিকে সৃষ্টিও করা যায় না আবার ধ্বংসও করা যায় না। শক্তি কেবল এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তরিত হতে পারে। এই মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমান নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়।
২. বিদ্যুৎ কী ?
উত্তরঃ আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুৎকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারি। বিদ্যুৎ এর কাজ করার সামর্থ্য আছে। তাই বিদ্যুৎ এক প্রকার শক্তি। বিদ্যুৎ শক্তিকে বিভিন্ন শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। এই বিদ্যুৎ শক্তির সাহায্যে টেলিভিশন চলে, পাখা ঘুরে, কম্পিউটার চলে, লাইট জ্বলে ইত্যাদি নানা কাজ করা যায়। বিদ্যুৎ শক্তির ব্যবহার ব্যাপক। আধুনিক বিশ্ব বিদ্যুৎ ছাড়া অচল। এই বিদ্যুৎ শক্তির উপর নির্ভর করে আধুনিক সভ্যতা গড়ে উঠেছে। এই শক্তিকে সহজে নিয়নন্ত্র করা যায় এবং সবচেয়ে বেশী কাজে লাগিয়ে জীবন-মানকে অনেক উন্নত করা যায়।
উত্তরঃ আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুৎকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারি। বিদ্যুৎ এর কাজ করার সামর্থ্য আছে। তাই বিদ্যুৎ এক প্রকার শক্তি। বিদ্যুৎ শক্তিকে বিভিন্ন শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। এই বিদ্যুৎ শক্তির সাহায্যে টেলিভিশন চলে, পাখা ঘুরে, কম্পিউটার চলে, লাইট জ্বলে ইত্যাদি নানা কাজ করা যায়। বিদ্যুৎ শক্তির ব্যবহার ব্যাপক। আধুনিক বিশ্ব বিদ্যুৎ ছাড়া অচল। এই বিদ্যুৎ শক্তির উপর নির্ভর করে আধুনিক সভ্যতা গড়ে উঠেছে। এই শক্তিকে সহজে নিয়নন্ত্র করা যায় এবং সবচেয়ে বেশী কাজে লাগিয়ে জীবন-মানকে অনেক উন্নত করা যায়।
৩. লোড শেডিং কি ?
উত্তরঃ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন জনগণের চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তাই উৎপাদিত বিদ্যুৎ সকল এলাকার চহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করা যায় না। সকল এলাকার চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ বন্টনের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখাকে লোড শেডিং বলা হয়।
উত্তরঃ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন জনগণের চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তাই উৎপাদিত বিদ্যুৎ সকল এলাকার চহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করা যায় না। সকল এলাকার চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ বন্টনের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখাকে লোড শেডিং বলা হয়।
রচনামূলক প্রশ্নোত্তরঃ
১. বিদ্যুৎ আমাদের কী কী কাজে লাগে ? বিদ্যুতের ১০ টি ব্যবহার উল্লেখ কর।
উত্তরঃ মানব সভ্যতার ক্রমবিকাশে বিদ্যুতের অবদান Ab¯^xKvh©| বিদ্যুৎ আমাদের জীবনমাত্রার মানকে অধিক উন্নত করেছে। বিদ্যুৎ শক্তির উপর নির্ভর করে আধুনিক সভ্যতা গড়ে উঠেছে। আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুৎ কে নানা কাজে লাগিয়ে থাকি। যেমন- বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালাতে, পাখা চালাতে, রেডিও টেলিভিশন চালাতে, গৃহ আলোক সজ্জা করতে, যোগাযোগের ক্ষেত্রে কম্পিউটার, ফ্যাক্স মেশিন প্রভৃতি চালাতে, বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না করতে, সেলাই মেশিনে, কাপড় ধোলাই করতে, ইস্ত্রি দিয়ে কাপড় ইস্ত্রি করতে প্রভৃতিতে বিদ্যুৎ কাজে লাগে।
উত্তরঃ মানব সভ্যতার ক্রমবিকাশে বিদ্যুতের অবদান Ab¯^xKvh©| বিদ্যুৎ আমাদের জীবনমাত্রার মানকে অধিক উন্নত করেছে। বিদ্যুৎ শক্তির উপর নির্ভর করে আধুনিক সভ্যতা গড়ে উঠেছে। আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুৎ কে নানা কাজে লাগিয়ে থাকি। যেমন- বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালাতে, পাখা চালাতে, রেডিও টেলিভিশন চালাতে, গৃহ আলোক সজ্জা করতে, যোগাযোগের ক্ষেত্রে কম্পিউটার, ফ্যাক্স মেশিন প্রভৃতি চালাতে, বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না করতে, সেলাই মেশিনে, কাপড় ধোলাই করতে, ইস্ত্রি দিয়ে কাপড় ইস্ত্রি করতে প্রভৃতিতে বিদ্যুৎ কাজে লাগে।
বিদ্যুতের দশটি ব্যবহারঃ
1. ঘর-বাড়ি, অফিস-আদালত, দোকান, শপিংমল প্রভৃতি স্থানে বৈদ্যুতিক বাল্ব ব্যবহার করে আলোকিত করা হয়।
2. বড় বড় দালানের ছাদে পানি তুলতে বৈদ্যুতিক মটর ব্যবহার করা হয়।
3. ইস্ত্রি, বৈদ্যুতিক চুলা, হিটার ইত্যাদি চালাতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
4. শিল্প কারখানায় বিভিন্ন ভারী যন্ত্রপাতি চালাতে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
5. ঘর ঠান্ডা রাখতে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়। যেমন- এসি
6. বিভিন্ন রকম বিনোদন যন্ত্র যেমন- রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি চালাতে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
7. রেফ্রিজারেটরে মাছ, মাংস ও অন্যান্য খাবার সংরক্ষণ করতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
8. সেচ কাজে গভীর নলকূপ চালাতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
9. বড় বড় দালানে লিফট চালাতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
10. কম্পিউটার, ফ্যাক্স মেশিন, মোবাইল শব্দ তরঙ্গকে বেতার তরঙ্গে রূপান্তর প্রভৃতি যোগাযোগ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
1. ঘর-বাড়ি, অফিস-আদালত, দোকান, শপিংমল প্রভৃতি স্থানে বৈদ্যুতিক বাল্ব ব্যবহার করে আলোকিত করা হয়।
2. বড় বড় দালানের ছাদে পানি তুলতে বৈদ্যুতিক মটর ব্যবহার করা হয়।
3. ইস্ত্রি, বৈদ্যুতিক চুলা, হিটার ইত্যাদি চালাতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
4. শিল্প কারখানায় বিভিন্ন ভারী যন্ত্রপাতি চালাতে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
5. ঘর ঠান্ডা রাখতে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়। যেমন- এসি
6. বিভিন্ন রকম বিনোদন যন্ত্র যেমন- রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি চালাতে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
7. রেফ্রিজারেটরে মাছ, মাংস ও অন্যান্য খাবার সংরক্ষণ করতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
8. সেচ কাজে গভীর নলকূপ চালাতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
9. বড় বড় দালানে লিফট চালাতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।
10. কম্পিউটার, ফ্যাক্স মেশিন, মোবাইল শব্দ তরঙ্গকে বেতার তরঙ্গে রূপান্তর প্রভৃতি যোগাযোগ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
২. ‘শক্তির ধ্বংস হয় না’- উদাহরন সহ বুঝিয়ে লিখ।
উত্তরঃ এই মহাবিশ্বে মোট শক্তির পরিমান নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়। শক্তি সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না। একে কেবল এক রূপ থেকে অন্য এক বা একাধিক রূপে রূপান্তরিত করা যায়।
শক্তি এক বা একাধিক রূপে রূপান্তরিত হতে পারে। যেমন- আমরা যন্ত্র থেকে যে বিভিন্ন ধরনের শক্তি পাই তা বিভিন্ন রূপে পরিবর্তিত হয়। যেমন- টর্চ লাইটে ব্যাটারির রাসায়নিক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এ বিদ্যুৎ শক্তি আলোক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। বৈদ্যুতিক বাল্বের শক্তি থেকে তাপ শক্তি, ইঞ্জিনের তাপ শক্তি থেকে গতি শক্তি, রেডিও টেলিভিশনে বিদ্যুৎ শক্তি থেকে শব্দ শক্তি, বৈদ্যুতিক চুলা ও ইস্ত্রিতে বৈদ্যুতিক শক্তি থেকে তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়। অতএব বলা যায়, শক্তি শুধু রূপ বদলায়, শক্তি ধ্বংস হয় না।
শক্তি এক বা একাধিক রূপে রূপান্তরিত হতে পারে। যেমন- আমরা যন্ত্র থেকে যে বিভিন্ন ধরনের শক্তি পাই তা বিভিন্ন রূপে পরিবর্তিত হয়। যেমন- টর্চ লাইটে ব্যাটারির রাসায়নিক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এ বিদ্যুৎ শক্তি আলোক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। বৈদ্যুতিক বাল্বের শক্তি থেকে তাপ শক্তি, ইঞ্জিনের তাপ শক্তি থেকে গতি শক্তি, রেডিও টেলিভিশনে বিদ্যুৎ শক্তি থেকে শব্দ শক্তি, বৈদ্যুতিক চুলা ও ইস্ত্রিতে বৈদ্যুতিক শক্তি থেকে তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়। অতএব বলা যায়, শক্তি শুধু রূপ বদলায়, শক্তি ধ্বংস হয় না।
৩. বিদ্যুৎ শক্তির অপচয় রোধের জন্য কী কী করনীয় বর্ণনা কর।
উত্তরঃ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন জনগণের চাহিদার তুলনায় অনেক কম। ফলে উৎপাদিত বিদ্যুৎ আমাদের সময়মত সকল চাহিদা মেটাতে পারে না। প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ না করেও জমা রাখা যায়। বিদ্যুৎ শক্তির অপচয় রোধ নিম্ন লিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ক) প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে।
খ) প্রয়োজনের শেষে বৈদ্যুতিক বাতি, পাখা ইত্যাদি বন্ধ রাখতে হবে।
গ) বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি, হিটার ইত্যাদিতে অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তাই প্রয়োজন শেষ হওয়ার সাথে সাথে সুইচ বন্ধ করতে হবে।
ঘ) প্রয়োজন শেষে রেডিও, টেলিভিশন, ভি.সি.আর, ইত্যাদি বন্ধ রাখতে হবে।
ঙ) অযথা বিদ্যুৎ খরচ করা যাবে না।
চ) বড় বড় শপিংমল, দোকান, কমিউনিটি সেন্টার প্রভৃতি স্থানে বেশি আলোকসজ্জা করা হয়। অতিরিক্ত আলোকসজ্জা বন্ধ করতে হবে।
ছ) ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্রপাতির ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
উত্তরঃ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন জনগণের চাহিদার তুলনায় অনেক কম। ফলে উৎপাদিত বিদ্যুৎ আমাদের সময়মত সকল চাহিদা মেটাতে পারে না। প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ না করেও জমা রাখা যায়। বিদ্যুৎ শক্তির অপচয় রোধ নিম্ন লিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ক) প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে।
খ) প্রয়োজনের শেষে বৈদ্যুতিক বাতি, পাখা ইত্যাদি বন্ধ রাখতে হবে।
গ) বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি, হিটার ইত্যাদিতে অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তাই প্রয়োজন শেষ হওয়ার সাথে সাথে সুইচ বন্ধ করতে হবে।
ঘ) প্রয়োজন শেষে রেডিও, টেলিভিশন, ভি.সি.আর, ইত্যাদি বন্ধ রাখতে হবে।
ঙ) অযথা বিদ্যুৎ খরচ করা যাবে না।
চ) বড় বড় শপিংমল, দোকান, কমিউনিটি সেন্টার প্রভৃতি স্থানে বেশি আলোকসজ্জা করা হয়। অতিরিক্ত আলোকসজ্জা বন্ধ করতে হবে।
ছ) ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্রপাতির ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
৪. লোড শেডিং বলতে কী বোঝ ? বিদ্যুৎ শক্তির অপচয় রোধ করতে পারলে আমরা কিভাবে লাভবান হব ?
উত্তরঃ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন জনগণের চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তাই উৎপাদিত বিদ্যুৎ সকল এলাকার চহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করা যায় না। সকল এলাকার চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ বন্টনের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখাকে লোড শেডিং বলা হয়।
উত্তরঃ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন জনগণের চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তাই উৎপাদিত বিদ্যুৎ সকল এলাকার চহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করা যায় না। সকল এলাকার চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ বন্টনের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখাকে লোড শেডিং বলা হয়।
বিদ্যুৎশক্তির অপচয় রোধ করতে পারলে আমরা যেভাবে লাভবান হব তা নিম্নে দেয়া হল-
ক) বিদ্যুতের অপচয় রোধ হলে লোড শেডিং কম হবে।
খ) লোড শেডিং এর পরিমান কম হলে আমাদের দুর্ভোগ কমবে।
গ) বিদ্যুতের অপচয় রোধ হলে জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে।
ঘ) কলকারখানা সব সময় সচল রাখা যাবে। ফলে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের অগ্রগতি বৃদ্ধি পাবে।
ঙ) বিদ্যুতের অপচয় রোধ হলে ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করা যাবে।
চ) সংরক্ষিত বিদ্যুৎ শক্তি প্রয়োজনের সময় কাজে লাগানো যাবে।
ক) বিদ্যুতের অপচয় রোধ হলে লোড শেডিং কম হবে।
খ) লোড শেডিং এর পরিমান কম হলে আমাদের দুর্ভোগ কমবে।
গ) বিদ্যুতের অপচয় রোধ হলে জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে।
ঘ) কলকারখানা সব সময় সচল রাখা যাবে। ফলে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের অগ্রগতি বৃদ্ধি পাবে।
ঙ) বিদ্যুতের অপচয় রোধ হলে ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করা যাবে।
চ) সংরক্ষিত বিদ্যুৎ শক্তি প্রয়োজনের সময় কাজে লাগানো যাবে।
৫. বিদ্যুৎ শক্তি যে আলোক শক্তি, শব্দ শক্তি, তাপ শক্তি ও গতি শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এর তিনটি করে উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ এক প্রকার শক্তি। এ শক্তিকে বিভিন্ন শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ এক প্রকার শক্তি। এ শক্তিকে বিভিন্ন শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়।
বিদ্যুৎ শক্তি থেকে আলোক শক্তিতে রূপান্তরের ৩ টি উদাহরণঃ
1. বৈদ্যুতিক বাল্ব
2. টর্চ লাইট
3. চার্জ লাইট
বিদ্যুৎ শক্তি থেকে শব্দ শক্তিতে রূপান্তরের ৩ টি উদাহরণঃ
1. টেলিভিশন
2. রেডিও
3. টেলিফোন
1. টেলিভিশন
2. রেডিও
3. টেলিফোন
বিদ্যুৎ শক্তি থেকে গতি শক্তিতে রূপান্তরের ৩ টি উদাহরণঃ
1. বৈদ্যুতিক পাখা
2. বৈদ্যুতিক মটর
3. লিফট
1. বৈদ্যুতিক পাখা
2. বৈদ্যুতিক মটর
3. লিফট
It is my first visit at this site. I must say it is truly an excellent job you have done. Because, a mother like me who teaches her own child, sometimes needs little help on some point or, subject. So, no doubt it is a great help for those who doesn't have teacher. Once again thanks for such a good job & keep it up.
ReplyDelete