কর্পূর বোটানিক্যাল নাম শিনামোমাম ক্যাম্ফর =================এই গাছের থেকে মোমের মতো রস বেরোয় তার থেকেই কপূর তৈরী হয়। এই গাছ প্রথমে জাপানে পাওয়া যেত বর্তমানে এই গাছ পুরো এশিয়া জুরে পাওয়া যাচ্ছে । সবচেয়ে বেশী ইন্দোনেশিয়াতে পাওয়া যায় এই গাছটি । কর্পূর পাওয়া যায় ‘কামফোরা গাছ’ থেকে। এর কান্ড, পাতা, ডাল সবকিছুতেই কর্পূর আছে । এ গাছের যে কোন অংশ কেটে নিয়ে পাত্রে গরম করতে হয়। গরম বাস্পের সংস্পর্শে এসে এর মধ্যকার কর্পূর বেরিয়ে আসে। এই কর্পূর মেশানো বাস্প এসে কঠিন হয়ে জমে পাত্রের ঠান্ডা অংশের গায়ে। সেখান থেকে কর্পূর সংগৃহীত হয়।
কর্পূর এর গুনাগুন।
১. ব্যাথা ও ফোলা – শরীরের ব্যাথা ও ফোলা কমাতে কর্পূর ব্যবহৃত করা হচ্ছে।
২. চামড়ার এলার্জি – চামড়ার এলার্জি বা লালচে ভাব , চুলকানি , ঘামাচি হলে কর্পূর ঘষে দিলে কমে যায়।
৩. নখের ফাঙ্গাস- নখে ফাঙ্গাস হলে নখে কর্পুর এর সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে লাগলে ফাঙ্গাস দূর হয়।
৪. একজিমা – একজিমা তে কর্পূর এর লোশন বানিয়ে লাগালে ব্যাথা হয় না এবং তাড়াতাড়ি একজিমা আরোগ্য হয়।
৫. ঘুম- ঘুম এর সমস্যা থাকলে কর্পূর এর তেল শোবার সময় বালিশে লাগিয়ে শুলে খুব ভালো ঘুম হয়।
৬. সর্দি লাগলে- সর্দিতে বা ঠান্ডা লাগলে বা গলায় ব্যাথা হলে কর্পূর তেলের সাথে মিশিয়ে গলায়, বুকেপিঠে লাগালে খুবই উপকার হয়।
৭. চুল- চুল পড়া , খসখসে ভাব দূর করতে কর্পূরের তেলের সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে মাথায় মাখলে Blood circulation বাড়ে নতুন চুল উঠে চুল নরম ও সুন্দর হয়।
৮. পেশীর ব্যাথা – পায়ের পেশীতে টান ধরলে সরষের তেলের সাথে কর্পূর এর তেল মিশিয়ে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায় এবং আর পায়ে টান ধরে না।
৯. বাস্তুতে পোকামাকড় এর উপদ্রব থেকে বাঁচতে জলের সাথে কর্পূর মিশিয়ে বাড়িতে ছিটিয়ে দিন পিঁপড়ে পোকা পালিয়ে যাবে।
১০. ছারপোকা-=বিছানায় ছারপোকা থাকলে একটি ছোট কাপড়ে কর্পূর এর ডেলা নিয়ে গদির নিচে রাখলে ছারপোকা থাকবে না।
১১.কর্পূর এর ধোঁয়ায় বাড়ির বাস্তুশুদ্ধি হয়। বাড়ির ধনাত্মক শক্তিগুলো সক্রিয় হয়।
১২. কর্পূর বাতাসকে শুদ্ধ করে সেই বাতাস শ্বাসপ্রশ্বাস এর সাথে শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে শরীর ও মনকে তরতাজা করে
১৩.কর্পূর এর গন্ধ বাড়ির অসুস্থ রোগিতে সুস্থ করতে সাহায্য করে।
১৪. প্রতি সোমবার কর্পূর জলে ফেলে স্নান করুন। সারা সপ্তাহ মন তরতাজা থাকবে এবং নবগ্রহ দোষের মুক্তি ঘটবে।
১. ব্যাথা ও ফোলা – শরীরের ব্যাথা ও ফোলা কমাতে কর্পূর ব্যবহৃত করা হচ্ছে।
২. চামড়ার এলার্জি – চামড়ার এলার্জি বা লালচে ভাব , চুলকানি , ঘামাচি হলে কর্পূর ঘষে দিলে কমে যায়।
৩. নখের ফাঙ্গাস- নখে ফাঙ্গাস হলে নখে কর্পুর এর সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে লাগলে ফাঙ্গাস দূর হয়।
৪. একজিমা – একজিমা তে কর্পূর এর লোশন বানিয়ে লাগালে ব্যাথা হয় না এবং তাড়াতাড়ি একজিমা আরোগ্য হয়।
৫. ঘুম- ঘুম এর সমস্যা থাকলে কর্পূর এর তেল শোবার সময় বালিশে লাগিয়ে শুলে খুব ভালো ঘুম হয়।
৬. সর্দি লাগলে- সর্দিতে বা ঠান্ডা লাগলে বা গলায় ব্যাথা হলে কর্পূর তেলের সাথে মিশিয়ে গলায়, বুকেপিঠে লাগালে খুবই উপকার হয়।
৭. চুল- চুল পড়া , খসখসে ভাব দূর করতে কর্পূরের তেলের সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে মাথায় মাখলে Blood circulation বাড়ে নতুন চুল উঠে চুল নরম ও সুন্দর হয়।
৮. পেশীর ব্যাথা – পায়ের পেশীতে টান ধরলে সরষের তেলের সাথে কর্পূর এর তেল মিশিয়ে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায় এবং আর পায়ে টান ধরে না।
৯. বাস্তুতে পোকামাকড় এর উপদ্রব থেকে বাঁচতে জলের সাথে কর্পূর মিশিয়ে বাড়িতে ছিটিয়ে দিন পিঁপড়ে পোকা পালিয়ে যাবে।
১০. ছারপোকা-=বিছানায় ছারপোকা থাকলে একটি ছোট কাপড়ে কর্পূর এর ডেলা নিয়ে গদির নিচে রাখলে ছারপোকা থাকবে না।
১১.কর্পূর এর ধোঁয়ায় বাড়ির বাস্তুশুদ্ধি হয়। বাড়ির ধনাত্মক শক্তিগুলো সক্রিয় হয়।
১২. কর্পূর বাতাসকে শুদ্ধ করে সেই বাতাস শ্বাসপ্রশ্বাস এর সাথে শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে শরীর ও মনকে তরতাজা করে
১৩.কর্পূর এর গন্ধ বাড়ির অসুস্থ রোগিতে সুস্থ করতে সাহায্য করে।
১৪. প্রতি সোমবার কর্পূর জলে ফেলে স্নান করুন। সারা সপ্তাহ মন তরতাজা থাকবে এবং নবগ্রহ দোষের মুক্তি ঘটবে।
ডেঙ্গু মশার প্রতিরোধ কর্পূর
“ডেঙ্গু মশা আপনার বাসা থেকে দূরে থাকবে “। আমার ফেইসবুকে ফ্রেন্ড এবং আত্বীয় স্বজন যারা রয়েছেন সবার কাছে অনুরোধ রইলো আমার লেখা অনুসরন করে ১ বার ট্রাই করে দেখুন । বাসায় মশা থাকবেনা । আমি পরিক্ষীত বলেই বলছি, কাজ হবে ।সকলকে বলার কারনটি হলো আমি নিরাপদ থাকতে পেরে সন্তুষ্ট নই এবং আপনারা যেন পরিবার নিয়ে নিরাপদে থাকতে পারেন। এই মহামারি থেকে আল্লাহ পাক সবাইকে যেন নিরাপদে রাখেন, আমিন । এবার কথাটি বলি । “ কর্পুর” বাজারে কিনতে পাবেন । ১০০ গ্রাম ২০০/২৫০ টাকা নিতে পারে আর তা দিয়ে মাস চলে যাবে । ১ লিটার গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ কর্পুর এবং ১ চামচ সেবলন মিশিয়ে নিন । তারপর ছোট বাটিতে ( ১ গ্লাস পরিমান আটে এমন বাটি ) ঢালুন এবং ঘরের কোনে রেখেদিন । ১ লিটারে ৪ গ্লাসের মতো হবে সুতারং ৪ টি রুমে আপনি রাখতে পারবেন । তবে অবশ্যই ওয়াশ রুমে দিতে ভুলে যাবেননা । বিশেষ করে ডেঙ্গু মশার প্রকোপটা সকাল বেলা এবং সন্ধ্যায় বেশি থাকে । খেয়াল করে দেখবেন ওয়াশ রুমে সকালে মশা কিন্তু একটু বেশি দেখবেন। পরের দিন ঐ বাটিতে হাল্কা গরম পানি দিয়ে দিন তাতেই কাজ হবে । কর্পুর সহজে গলে না সুতারং যতক্ষন গন্ধ থাকবে নতুন করে কর্পুর দেয়া লাগবে না । তবে সপ্তাহে ২ বার নতুন করে মিশ্রনটি তৈরি করুন । আল্লাহ পাক সকলকে হেফাজতে রাখুন ।
Collected
আরো পড়ুন–
☞ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে করণীয়
☞ পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ
☞ ডেঙ্গু কেড়ে নিচ্ছে শত শত মায়াবী প্রাণ
☞ শিশুদের ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া টিপস
☞ ভয়াবহ ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাচাঁর প্রয়োজনীয় কিছু টিপস
☞ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে করণীয়
☞ পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ
☞ ডেঙ্গু কেড়ে নিচ্ছে শত শত মায়াবী প্রাণ
☞ শিশুদের ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া টিপস
☞ ভয়াবহ ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাচাঁর প্রয়োজনীয় কিছু টিপস
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com
No comments:
Post a Comment