ঘটনাটি ঘটে ২৪/৪/২০১৯ শনিবার সকাল ১০টার দিকে। রাজধানীর কাফরুলে ঘুমন্ত স্বামীকে ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে হত্যার করার অভিযোগ পাওয়া গেছে রিমা নামে এক পুত্রবধূর বিরুদ্ধে।
নিহতের স্বামী বাবুল আক্তার । বয়স ৩৫ বছর । তার এক ৫ বছরের ছেলে সন্তান রয়েছে । বাবুল স্বাস্থ্য অধিদফতরে স্টানো টাইপিস্ট পদে চাকরি করতেন ।
নিহত বাবুলের বাবা রিফাজ উদ্দিন বলেন, সকাল আনুমানিক ৯টার সময় ঘুমন্ত অবস্থায় থাকা বাবুলকে তার স্ত্রী রিমা ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে মাথায় এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকে। এ দেখে বাবুলের মা সোনেকা বেগম (৬০) এগিয়ে গেলে তাকেও আঘাত করলে এ সময় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে পুত্রবধূর হাতে মা সোনেকা বেগমও আহত হয়েছেন । এরপর ৫ বছরের ছেলে সন্তান তায়িফকে নিয়ে পালিয়ে যায় রিমা । তবে কী নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়েছিল সে বিষয় কেউ এখন পর্যন্ত কিছুই জানাতে পারেননি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি কাফরুল থানাকে জানানো হয়েছে।
পরে গুরুতর আহত বাবুল ও তার মাকে নিয়ে প্রথমে আগারগাঁও নিউরো সাইন্স ইন্সটিটিউটে ও পরে সেখান থেকে দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল সাড়ে ৪টায় বাবুলকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা । তার মা এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
নিহত বাবুল পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার আফতাবনগর গ্রামের রিফাজ উদ্দিনের ছেলে। বাবুল বর্তমানে মিরপুর ১৩ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের ৯ নং লাইনের ২২/২ নম্বর বাড়িতে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন।
নিহতের স্বামী বাবুল আক্তার । বয়স ৩৫ বছর । তার এক ৫ বছরের ছেলে সন্তান রয়েছে । বাবুল স্বাস্থ্য অধিদফতরে স্টানো টাইপিস্ট পদে চাকরি করতেন ।
নিহত বাবুলের বাবা রিফাজ উদ্দিন বলেন, সকাল আনুমানিক ৯টার সময় ঘুমন্ত অবস্থায় থাকা বাবুলকে তার স্ত্রী রিমা ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে মাথায় এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকে। এ দেখে বাবুলের মা সোনেকা বেগম (৬০) এগিয়ে গেলে তাকেও আঘাত করলে এ সময় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে পুত্রবধূর হাতে মা সোনেকা বেগমও আহত হয়েছেন । এরপর ৫ বছরের ছেলে সন্তান তায়িফকে নিয়ে পালিয়ে যায় রিমা । তবে কী নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়েছিল সে বিষয় কেউ এখন পর্যন্ত কিছুই জানাতে পারেননি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি কাফরুল থানাকে জানানো হয়েছে।
পরে গুরুতর আহত বাবুল ও তার মাকে নিয়ে প্রথমে আগারগাঁও নিউরো সাইন্স ইন্সটিটিউটে ও পরে সেখান থেকে দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল সাড়ে ৪টায় বাবুলকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা । তার মা এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
নিহত বাবুল পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার আফতাবনগর গ্রামের রিফাজ উদ্দিনের ছেলে। বাবুল বর্তমানে মিরপুর ১৩ নম্বর সেকশনের বি ব্লকের ৯ নং লাইনের ২২/২ নম্বর বাড়িতে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন।
আরো পড়ুন–
☞ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে করণীয়
☞ পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ
☞ ডেঙ্গু কেড়ে নিচ্ছে শত শত মায়াবী প্রাণ
☞ শিশুদের ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া টিপস
☞ ভয়াবহ ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাচাঁর প্রয়োজনীয় কিছু টিপস
☞ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে করণীয়
☞ পাওয়া গেলো ডেঙ্গুর ঔষুধ
☞ ডেঙ্গু কেড়ে নিচ্ছে শত শত মায়াবী প্রাণ
☞ শিশুদের ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া টিপস
☞ ভয়াবহ ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাচাঁর প্রয়োজনীয় কিছু টিপস
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com
No comments:
Post a Comment