বগুড়ার শেরপুরে অষ্টম শ্রেণির ছাত্র সিয়াম আহম্মেদ তুহিন । বয়স ১৪ বছর । প্রতিবেশী তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র শিশু আশিকুর রহমান আশিককে বয়স ৮ বছর, বলাৎকারে বাধা পেয়ে হাত-পা বেঁধে মাথায় লাঠির আঘাতে হত্যা করে। লাশ গুম করতে লাশ বস্তায় ঢুকিয়ে খাটের নিচে রাখে সে। পরে এই লাশ গুমে সহযোগিতা করেন তার বাবা, মা ও বড় ভাই।
৩১/১০/২০১৯ইং বৃহস্পতিবার শেরপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবীর বলেন, গ্রেফতারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তুহিন এ সব তথ্য স্বীকার করেছে।
নিহত শিশুর বাবা মঞ্জু মণ্ডল শেরপুর থানায় গ্রেফতার তুহিন তার বাবা, মা ও বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছেন।
পুলিশ জানায়, নিহত শিশু আশিক শেরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর পূর্ব যমুনাপাড়ার মঞ্জু মণ্ডলের ছোট ছেলে। সে স্থানীয় শেরুয়া আদর্শ স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। ৩০/১০/২০১৯ইং বুধবার বিকাল ৩টার দিকে শিশু আশিক নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।
পরে সন্ধ্যার দিকে পাশে তুহিনদের বাড়ির একটি ঘরে খাটের নিচে আশিকের বস্তাবন্দি লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে সন্ধ্যা ৭টার দিকে আশিকের লাশ উদ্ধার ও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুহিন, তার বাবা সুরুজ্জামান, মা হামিদা পারভিন ও ভাই সোহাগকে থানায় আনা হয়।
শেরপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, স্থানীয় ধরমোকাম উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র সিয়াম আহম্মেদ তুহিন দিন দিন বলাৎকারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এবং সে সুযোগ পেলে অন্য শিশুদের বলাৎকার করে। তুহিন প্রতিবেশী আশিককে বেশ কয়েকবার বলাৎকারের প্রস্তাব দিয়েছিল।
বুধবার বিকালে তুহিন আবারও আশিককে এ কুপ্রস্তাব দেয়। শিশু আশিক রাজি না হওয়ায় তুহিন কৌশলে তাকে নিজ বাড়ির একটি ঘরে নিয়ে যায়। এরপর সে হাত-পা বেঁধে আশিককে বলাৎকারের চেষ্টা করে।
বাধা দিলে সে আশিকের গলাটিপে ধরে। এতেও কাজ না হওয়ায় ‘মানসিক বিকারগ্রস্ত’ কিশোর তুহিন বাঁশের লাঠি দিয়ে শিশু আশিকের মাথায় ২থেকে ৩টি আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে আশিক মাটিতে লুটে পরে এবং মারা গেলে তার লাশ বস্তায় তুলে খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে কিশোর তুহিন।
নিহত শিশুর বাবা মঞ্জু মণ্ডল শেরপুর থানায় গ্রেফতার তুহিন তার বাবা, মা ও বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছেন।
পুলিশ জানায়, নিহত শিশু আশিক শেরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর পূর্ব যমুনাপাড়ার মঞ্জু মণ্ডলের ছোট ছেলে। সে স্থানীয় শেরুয়া আদর্শ স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। ৩০/১০/২০১৯ইং বুধবার বিকাল ৩টার দিকে শিশু আশিক নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।
পরে সন্ধ্যার দিকে পাশে তুহিনদের বাড়ির একটি ঘরে খাটের নিচে আশিকের বস্তাবন্দি লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে সন্ধ্যা ৭টার দিকে আশিকের লাশ উদ্ধার ও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুহিন, তার বাবা সুরুজ্জামান, মা হামিদা পারভিন ও ভাই সোহাগকে থানায় আনা হয়।
শেরপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, স্থানীয় ধরমোকাম উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র সিয়াম আহম্মেদ তুহিন দিন দিন বলাৎকারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এবং সে সুযোগ পেলে অন্য শিশুদের বলাৎকার করে। তুহিন প্রতিবেশী আশিককে বেশ কয়েকবার বলাৎকারের প্রস্তাব দিয়েছিল।
বুধবার বিকালে তুহিন আবারও আশিককে এ কুপ্রস্তাব দেয়। শিশু আশিক রাজি না হওয়ায় তুহিন কৌশলে তাকে নিজ বাড়ির একটি ঘরে নিয়ে যায়। এরপর সে হাত-পা বেঁধে আশিককে বলাৎকারের চেষ্টা করে।
বাধা দিলে সে আশিকের গলাটিপে ধরে। এতেও কাজ না হওয়ায় ‘মানসিক বিকারগ্রস্ত’ কিশোর তুহিন বাঁশের লাঠি দিয়ে শিশু আশিকের মাথায় ২থেকে ৩টি আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে আশিক মাটিতে লুটে পরে এবং মারা গেলে তার লাশ বস্তায় তুলে খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে কিশোর তুহিন।
আরো পড়ুন–
☞ ভাত না খাওয়ায় মায়ের হাতে পাঁচ বছর বয়সী মেয়ের মৃত্যু
☞ খুলনায় ৯ মাসের শিশুকে জবাই করে হত্যা, মা গ্রেফতার
☞ ৭ বছরের শিশু সায়মাকে ধর্ষণ, অতপর শ্বাসরোধ করে হত্যা
☞ ব্যাগে ৭ বছরের শিশুর মাথা, যুবককে গণ পিটুনিতে হত্যা
☞ কেন নির্মমভাবে হত্যা করা হল ছোট্ট শিশুটিকে
☞ ভাত না খাওয়ায় মায়ের হাতে পাঁচ বছর বয়সী মেয়ের মৃত্যু
☞ খুলনায় ৯ মাসের শিশুকে জবাই করে হত্যা, মা গ্রেফতার
☞ ৭ বছরের শিশু সায়মাকে ধর্ষণ, অতপর শ্বাসরোধ করে হত্যা
☞ ব্যাগে ৭ বছরের শিশুর মাথা, যুবককে গণ পিটুনিতে হত্যা
☞ কেন নির্মমভাবে হত্যা করা হল ছোট্ট শিশুটিকে
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
No comments:
Post a Comment