বিক্রির করার আসায় সাদা বকের একটা ছোট ছানা নিয়ে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর বাজারে বসেছিলেন বিক্রেতা। ওই বাজারের ফল বিক্রেতা আতাউর রহমানের তা দেখে মায়া হয় । কেউ হয়ত কিনে খেয়ে ফেলতে পারে বকের এই ছোট ছানাটিকে —এ আশঙ্কায় আগেভাগে গিয়েই ছানাটি কিনে নেন আতাউর। উড়তে পারত না ছোট ছানাটি।
আতাউরের ভেবেছিল ছিল, বাড়ি গিয়ে কিছুটা শুশ্রূষা করে উড়তে পারলেই ছেড়ে দেবেন। কিন্তু ধীরে ধীরে বকের ছানাটি তাঁর পরিবারের স্থায়ী সদস্য হয়ে গেছে। সারাটা দিন বাড়ির উঠানে ঘুরে বেড়ায়।
মাঝেমধ্যে আতাউর তাঁর ফলের দোকানে নিয়ে যান ছানাটিকে। সেটিকে ঘিরে আশপাশের দোকানি এবং ক্রেতাদের কৌতূহল চোখে পড়ার মতো।
আতাউর বলেন, ‘প্রায় পাঁচ মাস আগের ঘটনা হবে । বাজারে গিয়ে ফলের দোকান কেবল মাত্র খুলছি। হুট করে চোখে পরল একজন বকের ছানাটি নিয়ে বসে আছে ক্রেতার আশায়। খুব মায়া হলো ছানাটিকে দেখে। পরে সেটিকে কিনে নিলাম। বাড়ি ফেরার সময় ১০০ টাকার মাছ কিনে নিলাম ছানাটিকে খাওয়াব বলে। বাড়ি ফেরার পর ছানাটি দেখে আমার সন্তানদের সেকি উল্লাস!’ তিনি বলেন, ছানাটি এখন তাঁর পরিবারের সদস্য হয়ে গেছে। বাড়ি ছেড়ে যেতে চায় না পাখিটি। বাড়িতে থাকা প্রত্যেক সদস্যকে পাখিটি চেনে। তাই গাছে থাকলেও ইচ্ছা হলেই এটি তাঁর ঘরের বারান্দায় উড়ে আসে। সবচেয়ে বেশি সখ্য তাঁর (আতাউর) সঙ্গে। একদম ছোট বয়সে কিনে এনে মাছ খাইয়ে ছানাটিকে বড় করছেন তিনি। দোকানে আসার সময় প্রায়ই আতাউরের সঙ্গে পাখিটি দোকানে যাত্রা করে। দোকানের আশপাশে ঘুরে বেড়ায়। বকটি রাতে তাদের ঘরের ভেতরেই থাকে।
গতকাল আতাউরের ফলের দোকানে দেখা গেল বকটিকে। বকটিকে দোকানে রেখে আতাউর একটু বাইরে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে এক ব্যক্তি কৌতূহলবশত দোকানের ফল ধরতে গেলেই বকটি তারদিকে তেড়ে আসে। আতাউর ফিরে এলে বক ছানাটি উড়ে গিয়ে তাঁর কোলে বসে পড়ে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিদর্শক অসীম কুমার মল্লিক জানান, পাখিটি যেহেতু উন্মুক্ত থাকছে, তাই এখানে কোনো আপত্তি নেই। আবদ্ধ অবস্থায় রাখা ঠিক হবে না।
মাঝেমধ্যে আতাউর তাঁর ফলের দোকানে নিয়ে যান ছানাটিকে। সেটিকে ঘিরে আশপাশের দোকানি এবং ক্রেতাদের কৌতূহল চোখে পড়ার মতো।
আতাউর বলেন, ‘প্রায় পাঁচ মাস আগের ঘটনা হবে । বাজারে গিয়ে ফলের দোকান কেবল মাত্র খুলছি। হুট করে চোখে পরল একজন বকের ছানাটি নিয়ে বসে আছে ক্রেতার আশায়। খুব মায়া হলো ছানাটিকে দেখে। পরে সেটিকে কিনে নিলাম। বাড়ি ফেরার সময় ১০০ টাকার মাছ কিনে নিলাম ছানাটিকে খাওয়াব বলে। বাড়ি ফেরার পর ছানাটি দেখে আমার সন্তানদের সেকি উল্লাস!’ তিনি বলেন, ছানাটি এখন তাঁর পরিবারের সদস্য হয়ে গেছে। বাড়ি ছেড়ে যেতে চায় না পাখিটি। বাড়িতে থাকা প্রত্যেক সদস্যকে পাখিটি চেনে। তাই গাছে থাকলেও ইচ্ছা হলেই এটি তাঁর ঘরের বারান্দায় উড়ে আসে। সবচেয়ে বেশি সখ্য তাঁর (আতাউর) সঙ্গে। একদম ছোট বয়সে কিনে এনে মাছ খাইয়ে ছানাটিকে বড় করছেন তিনি। দোকানে আসার সময় প্রায়ই আতাউরের সঙ্গে পাখিটি দোকানে যাত্রা করে। দোকানের আশপাশে ঘুরে বেড়ায়। বকটি রাতে তাদের ঘরের ভেতরেই থাকে।
গতকাল আতাউরের ফলের দোকানে দেখা গেল বকটিকে। বকটিকে দোকানে রেখে আতাউর একটু বাইরে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে এক ব্যক্তি কৌতূহলবশত দোকানের ফল ধরতে গেলেই বকটি তারদিকে তেড়ে আসে। আতাউর ফিরে এলে বক ছানাটি উড়ে গিয়ে তাঁর কোলে বসে পড়ে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিদর্শক অসীম কুমার মল্লিক জানান, পাখিটি যেহেতু উন্মুক্ত থাকছে, তাই এখানে কোনো আপত্তি নেই। আবদ্ধ অবস্থায় রাখা ঠিক হবে না।
☞ আজ অভিনেত্রী জয়া আহসানের ৪৭ তম জন্মদিন
☞ উত্তরার বৃদ্ধাশ্রমে গিয়ে কেঁদে ফেললেন চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা
☞ ইসলামিক জীবন কাহিনী পর্ব-১
☞ শিশু রোকেয়ার জ্ঞান ফিরলেও ফেরেনি রাবেয়ার জ্ঞান
☞ এক বৃদ্ধা আপেল বিক্রেতা
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com
No comments:
Post a Comment