মোটরসাইকেল চালানোর অনেক দিনেরই শখ ছিল তরুণ আহসান হাবীবের । তাই কয়েক বছর আগে কেনা বাইকটি নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন ও দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থানে। বাইক চালানোর সময় সতর্ক করতেন নিজের অনান্য বন্ধুদেরও । কিন্তু সেই বাইকই কেড়ে নিল তাঁর নিজের প্রাণ।
আহসান হাবীব ২৬ অক্টোবর ২০১৯ইং শুক্রবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের রাঙ্গুনিয়ার মরিয়মনগর চৌমুহনী এলাকায় মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে গিয়ে গুরুতর জখম হন। তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে, কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাবীবের মৃত্যুর খবরে ফেসবুক ভাসছে বন্ধু ও স্বজনদের শোকে। তিনি বাইকারদের সংগঠন রাঙ্গুনিয়া বাইক লাভার্স নামে একটি সংগঠনের অ্যাডমিন। জ্বালানি তেলের ব্যবসা করতেন । হাবীব উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের লিচুবাগান এলাকার মো. হাসানের ছেলে।
গত ২৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার তাঁর জন্মদিন ছিল। রাতে ফেসবুক স্ট্যাটাসে জন্মদিনে শুভাকাঙ্ক্ষীদের শুভেচ্ছার জবাব দেন এভাবে—‘সকলে যেভাবে আমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাল, তাতে আমার কাছে মনে হলো আমি যেন তাঁদের কত যুগ যুগ বছরের আপনজন!’এটি তাঁর শেষ স্ট্যাটাস ছিল। স্ট্যাটাসের নিচে তাঁর বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের শোকের মন্তব্য দীর্ঘ হচ্ছে।
হাবীবের মৃত্যুর খবরে ফেসবুক এ শহীদুল ইসলাম নামের এক তরুণ লিখেছেন, ‘কিসের এত তাড়া ছিল ভাই, কেন এত তাড়াতাড়ি চলে যেতে হয়। আপনি আমাদের মাঝে নেই—বিশ্বাস করতে পারছি না। পরপারে ভালো থাকবেন।’
নিহত হাবীবের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ব্যবসায়িক কাজে বাড়ি থেকে বের হয়ে শহরের দিকে যাচ্ছিলেন হাবীব। রাস্তা পারাপারে এক শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক রবিউল হোসেন বলেন, ‘হাবীবের মাথা ও মুখে গুরুতর জখম হয়। হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। আমরা ইসিজি করে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। মৃত্যু হওয়ার পরও তাঁর বন্ধুরা চট্টগ্রাম শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁকে।’
রাঙ্গুনিয়া বাইক লাভার্সের অন্যতম অ্যাডমিন ও আহসান হাবীবের বন্ধু আদনান ফাহিম বলেন, সংগঠনে খুব সক্রিয় ছিলেন তিনি। তাঁর অকালে চলে যাওয়া কিছুতেই মানতে পরছেন না সংগঠনের সদস্যরা।
জানতে চাইলে রাঙ্গুনিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক মাহাবুব মিল্কি বলেন, ‘দুর্ঘটনার বিষয়টি আমাদের এখনও সঠিক জানা নেই।’
হাবীবের মৃত্যুর খবরে ফেসবুক ভাসছে বন্ধু ও স্বজনদের শোকে। তিনি বাইকারদের সংগঠন রাঙ্গুনিয়া বাইক লাভার্স নামে একটি সংগঠনের অ্যাডমিন। জ্বালানি তেলের ব্যবসা করতেন । হাবীব উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের লিচুবাগান এলাকার মো. হাসানের ছেলে।
গত ২৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার তাঁর জন্মদিন ছিল। রাতে ফেসবুক স্ট্যাটাসে জন্মদিনে শুভাকাঙ্ক্ষীদের শুভেচ্ছার জবাব দেন এভাবে—‘সকলে যেভাবে আমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাল, তাতে আমার কাছে মনে হলো আমি যেন তাঁদের কত যুগ যুগ বছরের আপনজন!’এটি তাঁর শেষ স্ট্যাটাস ছিল। স্ট্যাটাসের নিচে তাঁর বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের শোকের মন্তব্য দীর্ঘ হচ্ছে।
হাবীবের মৃত্যুর খবরে ফেসবুক এ শহীদুল ইসলাম নামের এক তরুণ লিখেছেন, ‘কিসের এত তাড়া ছিল ভাই, কেন এত তাড়াতাড়ি চলে যেতে হয়। আপনি আমাদের মাঝে নেই—বিশ্বাস করতে পারছি না। পরপারে ভালো থাকবেন।’
নিহত হাবীবের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ব্যবসায়িক কাজে বাড়ি থেকে বের হয়ে শহরের দিকে যাচ্ছিলেন হাবীব। রাস্তা পারাপারে এক শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক রবিউল হোসেন বলেন, ‘হাবীবের মাথা ও মুখে গুরুতর জখম হয়। হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। আমরা ইসিজি করে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। মৃত্যু হওয়ার পরও তাঁর বন্ধুরা চট্টগ্রাম শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁকে।’
রাঙ্গুনিয়া বাইক লাভার্সের অন্যতম অ্যাডমিন ও আহসান হাবীবের বন্ধু আদনান ফাহিম বলেন, সংগঠনে খুব সক্রিয় ছিলেন তিনি। তাঁর অকালে চলে যাওয়া কিছুতেই মানতে পরছেন না সংগঠনের সদস্যরা।
জানতে চাইলে রাঙ্গুনিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক মাহাবুব মিল্কি বলেন, ‘দুর্ঘটনার বিষয়টি আমাদের এখনও সঠিক জানা নেই।’
আরো পড়ুন–
☞ ভালবাসার সাদা বকের ছোট ছানাটি
☞ মেশিনের মাধ্যমে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা
☞ কেন নির্মমভাবে হত্যা করা হল ছোট্ট শিশুটিকে
☞ বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যায় যে প্রমাণ পাওয়া গেছে
☞ বাবার কোলেই হত্যা করা হয় ঘুমন্ত শিশু তুহিনকে
☞ ভালবাসার সাদা বকের ছোট ছানাটি
☞ মেশিনের মাধ্যমে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা
☞ কেন নির্মমভাবে হত্যা করা হল ছোট্ট শিশুটিকে
☞ বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যায় যে প্রমাণ পাওয়া গেছে
☞ বাবার কোলেই হত্যা করা হয় ঘুমন্ত শিশু তুহিনকে
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com
No comments:
Post a Comment