মা না হলে হয়ত কখনই উপলব্ধি করতে পারতাম না মাতৃজীবনের কিছু বাস্তব সত্য। নিজের সন্তানদের বুকে জড়িয়ে এই কথা গুলো ভাবি আর আপন মনে চোখের কোনের কান্না লুকাই
★ একসময় ভার্সিটির সেরা রেজাল্টধারী মেয়েটা, জব লাইফে টপ পজিশনে থাকা মেয়েটা বা ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ লেভেলে থাকা মেয়েটাও শুধুমাত্র নিজের ছোট বাচ্চার কথা ভেবে নিরুপায় হয়ে নিজের কষ্টকে চাপা দিয়ে হাসিমুখে নিজের কতশত সম্ভাবনাকে বিসর্জন দিয়ে দেয়, শুধুমাত্র সন্তানের কথা ভেবে একজন মা নিজের তিলতিল করে গড়ে তোলা কত সম্ভাবনার দ্বার নিজের হাতেই বন্ধ করে দেয়।
★শুধুমাত্র সন্তানকে সুস্থভাবে জন্ম দেবার জন্য মায়ের কত আকাংখা, কত ত্যাগ। নিত্যদিনের সিকনেস, শরীরের অথইবচ অবস্থা, প্রতিদিন একগাদা ঔষধ গেলা , খাবারে গন্ধ অরুচি বমি আবার বিশেষ কিছু খাবার জন্য ক্রেজিনেস এই সবই সন্তানকে পেটে নিয়ে প্রতিটা মায়ের সুখ দুঃখের গল্প ।
★ সন্তানের মা না হলে বুজতেই পরতাম না যে, সন্তান না খেলে মায়ের কখনো ক্ষুধা লাগেনা। খাবার নিয়ে মায়ের নিজের কোন পছন্দ বা সময় থাকেনা । বরং সন্তানের প্রিয় খাবারটাই মায়ের রান্নায় সব সময় প্রাধান্য পায় । সন্তানকে পরম যত্নে পছন্দের রান্না খাইয়ে মায়ের অন্তরের ক্ষুধা মিটে।
★ সন্তানের মা না হলে বুজতেই পারতাম না যে, মায়ের নিজের শরীরের অসুখে তেমন আঘাত আসেনা যতটা সন্তানের অসুখে মায়ের কষ্ট হয় । সন্তান কোথাও ব্যথা পেলে মাও তার অন্তরে এর দ্বিগুন কষ্টের আঘাত পায় । সন্তানের অসুখে মায়ের নির্ঘুম রাত, চোখের পানি আর মোনাজাতের হাত কতটা প্রসারিত হয় মা না হলে তা অজানাই থেকে যেত।
★ শুধুমাত্র কখনো কখনো সন্তানের জন্য মাকে চরম স্বার্থপর, বেয়াদব তকমা গায়ে লাগিয়েও বাচতে হয়। মুরগী যেমন বিপদের আভাসে তার ছানাকে ডানার ভেতর আশ্রয় দেয়, প্রয়োজনে ঠোকর দিয়ে সন্তানকে শত্রুর থাবা থেকে রক্ষা করে.... একজন মা ও তেমনি সন্তানকে নিজের জীবন বাজি রেখে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বুক দিয়ে আগলে রাখে। হয়ত মা বলেই ভীতু নারীরাও কখনো কখনো সন্তানের জন্য সাহসী যোদ্ধা হয়ে যায়।
★ একটা সময় মায়ের ভালো লাগার তালিকায় সবার আগে থাকে সন্তানের পছন্দই । কেনাকাটায় নিজের পছন্দের জামা পোশাক বাদ দিয়ে হলেও বাচ্চার জন্য কেনা চাই পছন্দের সবকিছু আর সেটা যদি সাধ্যের বাইরেও হয় তবুও চেষ্টার ঘাটতি থাকেনা একবিন্দু ও। সন্তানকে সাজিয়ে, খুশি রেখেই যে মায়ের সুখ... মা না হলে সেটা কি আর বুঝতে পারতাম?
★ সন্তান হচ্ছে মায়ের সেই জীবন্ত খেলনা যাকে আচল তলায় বুকের ওমে রেখে প্রতিমুহূর্তে আদরে, শাসনে, মমতায় একজন মা তিল তিল করে বড় করে । এজন্যই বুঝিবা সন্তানের কাছে মায়ের অধিকারের পাল্লাটা সব সময়ের জন্য ভারীই থাকে কারণ প্রত্যেক সন্তানের জন্য দুনিয়ার বেহেশত হচ্ছে মায়ের পদতল সেটা সন্তান মানুক বা না মানুক।
★ সন্তানের হাসিমুখ, সন্তানের সাফল্যের জন্য একমাত্র মা-ই বুঝি নিস্বার্থভাবে ক্লান্তিহীন, বিরক্তিহীন আর বিরতিহীন পরিশ্রম করতে করতে পারে । মা না হলে এই বোধ গুলো কখনোই পরিপূর্ণভাবে বুঝতে পারতাম না।
★মা না হলে বুজতেই পারতাম না, নতুন মাকে যে অন্যরা কত রকম ভাবে জ্ঞানের বাণী দেয়। মায়ের জন্য সহানুভূতি তো থাকেই না বরং সুযোগ পেলে অপমান, অপদস্ত করতেও ছাড়ে না। যেন শুধুমাত্র মা ছাড়া বাকি সবাই বাচ্চার নিকট আপনজন আর চরম শুভাকাঙ্ক্ষী।
★শুধুমাত্র সন্তানের ভবিষ্যতের দিকে চেয়ে মায়ের চোখে হাজারো সুখস্বপ্ন । কতশত সংসার টিকে আছে শুধুমাত্র সন্তানের
দিকে চেয়ে মায়ের হাসিমুখের আড়ালে শতকোটি কষ্ট, অপমান আর লজ্জা লুকিয়ে। আবার কত সুখের সংসার ভেঙে গেছে শুধুমাত্র একটা সন্তানের জন্য । সন্তান যেমন নারী জীবনে স্বর্গের সুখ আবার সন্তানের জন্য নারী জীবন কখনো নরকের আগুন।
★ একসময় ভার্সিটির সেরা রেজাল্টধারী মেয়েটা, জব লাইফে টপ পজিশনে থাকা মেয়েটা বা ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ লেভেলে থাকা মেয়েটাও শুধুমাত্র নিজের ছোট বাচ্চার কথা ভেবে নিরুপায় হয়ে নিজের কষ্টকে চাপা দিয়ে হাসিমুখে নিজের কতশত সম্ভাবনাকে বিসর্জন দিয়ে দেয়, শুধুমাত্র সন্তানের কথা ভেবে একজন মা নিজের তিলতিল করে গড়ে তোলা কত সম্ভাবনার দ্বার নিজের হাতেই বন্ধ করে দেয়।
★শুধুমাত্র সন্তানকে সুস্থভাবে জন্ম দেবার জন্য মায়ের কত আকাংখা, কত ত্যাগ। নিত্যদিনের সিকনেস, শরীরের অথইবচ অবস্থা, প্রতিদিন একগাদা ঔষধ গেলা , খাবারে গন্ধ অরুচি বমি আবার বিশেষ কিছু খাবার জন্য ক্রেজিনেস এই সবই সন্তানকে পেটে নিয়ে প্রতিটা মায়ের সুখ দুঃখের গল্প ।
★ সন্তানের মা না হলে বুজতেই পরতাম না যে, সন্তান না খেলে মায়ের কখনো ক্ষুধা লাগেনা। খাবার নিয়ে মায়ের নিজের কোন পছন্দ বা সময় থাকেনা । বরং সন্তানের প্রিয় খাবারটাই মায়ের রান্নায় সব সময় প্রাধান্য পায় । সন্তানকে পরম যত্নে পছন্দের রান্না খাইয়ে মায়ের অন্তরের ক্ষুধা মিটে।
★ সন্তানের মা না হলে বুজতেই পারতাম না যে, মায়ের নিজের শরীরের অসুখে তেমন আঘাত আসেনা যতটা সন্তানের অসুখে মায়ের কষ্ট হয় । সন্তান কোথাও ব্যথা পেলে মাও তার অন্তরে এর দ্বিগুন কষ্টের আঘাত পায় । সন্তানের অসুখে মায়ের নির্ঘুম রাত, চোখের পানি আর মোনাজাতের হাত কতটা প্রসারিত হয় মা না হলে তা অজানাই থেকে যেত।
★ শুধুমাত্র কখনো কখনো সন্তানের জন্য মাকে চরম স্বার্থপর, বেয়াদব তকমা গায়ে লাগিয়েও বাচতে হয়। মুরগী যেমন বিপদের আভাসে তার ছানাকে ডানার ভেতর আশ্রয় দেয়, প্রয়োজনে ঠোকর দিয়ে সন্তানকে শত্রুর থাবা থেকে রক্ষা করে.... একজন মা ও তেমনি সন্তানকে নিজের জীবন বাজি রেখে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বুক দিয়ে আগলে রাখে। হয়ত মা বলেই ভীতু নারীরাও কখনো কখনো সন্তানের জন্য সাহসী যোদ্ধা হয়ে যায়।
★ একটা সময় মায়ের ভালো লাগার তালিকায় সবার আগে থাকে সন্তানের পছন্দই । কেনাকাটায় নিজের পছন্দের জামা পোশাক বাদ দিয়ে হলেও বাচ্চার জন্য কেনা চাই পছন্দের সবকিছু আর সেটা যদি সাধ্যের বাইরেও হয় তবুও চেষ্টার ঘাটতি থাকেনা একবিন্দু ও। সন্তানকে সাজিয়ে, খুশি রেখেই যে মায়ের সুখ... মা না হলে সেটা কি আর বুঝতে পারতাম?
★ সন্তান হচ্ছে মায়ের সেই জীবন্ত খেলনা যাকে আচল তলায় বুকের ওমে রেখে প্রতিমুহূর্তে আদরে, শাসনে, মমতায় একজন মা তিল তিল করে বড় করে । এজন্যই বুঝিবা সন্তানের কাছে মায়ের অধিকারের পাল্লাটা সব সময়ের জন্য ভারীই থাকে কারণ প্রত্যেক সন্তানের জন্য দুনিয়ার বেহেশত হচ্ছে মায়ের পদতল সেটা সন্তান মানুক বা না মানুক।
★ সন্তানের হাসিমুখ, সন্তানের সাফল্যের জন্য একমাত্র মা-ই বুঝি নিস্বার্থভাবে ক্লান্তিহীন, বিরক্তিহীন আর বিরতিহীন পরিশ্রম করতে করতে পারে । মা না হলে এই বোধ গুলো কখনোই পরিপূর্ণভাবে বুঝতে পারতাম না।
★মা না হলে বুজতেই পারতাম না, নতুন মাকে যে অন্যরা কত রকম ভাবে জ্ঞানের বাণী দেয়। মায়ের জন্য সহানুভূতি তো থাকেই না বরং সুযোগ পেলে অপমান, অপদস্ত করতেও ছাড়ে না। যেন শুধুমাত্র মা ছাড়া বাকি সবাই বাচ্চার নিকট আপনজন আর চরম শুভাকাঙ্ক্ষী।
★শুধুমাত্র সন্তানের ভবিষ্যতের দিকে চেয়ে মায়ের চোখে হাজারো সুখস্বপ্ন । কতশত সংসার টিকে আছে শুধুমাত্র সন্তানের
দিকে চেয়ে মায়ের হাসিমুখের আড়ালে শতকোটি কষ্ট, অপমান আর লজ্জা লুকিয়ে। আবার কত সুখের সংসার ভেঙে গেছে শুধুমাত্র একটা সন্তানের জন্য । সন্তান যেমন নারী জীবনে স্বর্গের সুখ আবার সন্তানের জন্য নারী জীবন কখনো নরকের আগুন।
Image Source: www.google.comআমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
No comments:
Post a Comment