Breaking

Tuesday, March 19, 2019

টার্কি মুরগী লালন পালন - খাদ্যের উপাদান-পর্ব-০৬

টার্কি মুরগী লালন পালন - খাদ্যের উপাদান-পর্ব-০৬

খাদ্যের উপাদান ৬ টি। যথাঃ-
১.    শর্করা
২.    আমিষ
৩.    স্নেহ বা চর্বি
৪.    খাদ্য প্রাণ বা ভিটামিন
৫.    খনিজ পদার্থ
৬.    পানি


খাদ্য উপাদানের কাজঃ
১. শর্করাঃ ইহা শরীরে তাপ উৎপাদন ও শক্তির উৎস হিসাবে কাজ করে। টার্কির খাদ্যে শর্করা খাদ্য বেশী দেওয়া হয়। খাদ্য শস্য ও খাদ্য শস্যের উপজাত থেকে শর্করা পাওয়া যায়। ধান, গম, ভুট্টা, যব, যোয়ার, বাজরা, চিটাগুড়, গমের ভূষি, চাউলের কুড়া, মিষ্টি আলু ইত্যাদি শর্করা জাতীয় খাদ্যের উদাহরণ।

২. আমিষঃ দেহের পেশী গঠন, ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এ জাতীয় খাদ্য টার্কির শরীরের ক্ষয় পূরণ, মাংস বৃদ্ধি, ডিম উৎপাদনের কাজে লাগে। দু’টি উৎস থেকে এ উপাদান পাওয়া যায়। শুটকি মাছের গুঁড়া, রক্তের গুড়া, গরু-ছাগলের নাড়ি-ভুঁড়ি ইত্যাদি প্রাণিজ আমিষের উৎস। খৈল, ডাল ইত্যাদি উদ্ভিজ্জ আমিষের উৎস।

৩. স্নেহ বা চর্বিঃ ইহা শক্তি উৎপাদনকারী উপাদান। এ জাতীয় খাদ্য শর্করা জাতীয় খাদ্যের চেয়ে বেশী পরিমাণ তাপ ও শক্তি সরবরাহ করে। স্নেহ পদার্থ চর্বিতে রূপান্তরিত হয়ে ভবিষ্যতের খাদ্য উৎসরূপে শরীরে জমা থাকে। মাছের তেল, খৈল ও ডাল জাতীয় খাদ্যে স্নেহ পদার্থ থাকে। চর্বি দেহে শর্করা ও আমিষের চেয়ে বেশী শক্তি দেয়।

৪. খাদ্য প্রাণ বা ভিটামিনঃ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, পুষ্টি সাধন ও প্রতিরোধ ক্ষমতা ও উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শাক-সবজি, হলুদ ভুট্টা, মাছের তেল, চাউলের কুড়ায় প্রচুর ভিটামিন থাকে। টার্কির ভিটামিন এ, ডি, ই, কে এবং বি কমপ্লেক্স প্রয়োজন।

৫. খনিজ পদার্থঃ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য ভিটামিনের মতো খনিজ উপাদানও একান্ত অপরিহার্য। এ জাতীয় খাদ্য টার্কির উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীর সবল-সুস্থ্য রাখে ও পুষ্টিহীনতা দূর করে। দেহ ও হাড় গঠন এবং ডিমের খোসা গঠনের জন্য খনিজ পদার্থ খুবই প্রয়োজন। টার্কির খাদ্যে ব্যবহৃত খনিজ যেমন : খাদ্য লবন, ঝিনুকের গুড়া, হাড়ের গুড়া, চুনাপাথর, ডিমের খোসা ইত্যাদি।

৬. পানিঃ জীবনের জন্য পানি অপরিহার্য। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রন, খাদ্য হজম, পুষ্টি পরিবহন এবং দূষিত পদার্থ ও বর্জ্য অংশ নির্গমণে পানি সহায়তা করে। পানি ছাড়া কোন প্রাণী বাঁচতে পারেনা। অধিক উৎপাদন ও সুস্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি আবশ্যক।


সুষম খাদ্যের সংজ্ঞা ও গুরুত্বঃ
সুষম খাদ্যঃ যে খাদ্যে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রত্যেকটি খাদ্য-উপাদান প্রয়োজনীয় হারে বিদ্যমান থাকে, তাকে সুষম খাদ্য বলে। সুষম খাদ্যে আমিষ, শর্করা, স্নেহ , ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং পানি - এ ছয়টি উপাদানের প্রত্যেকটি টার্কির দেহের প্রয়োজন অনুসারে থাকে। এ সকল উপাদান বিভিন্ন খাদ্যে বিভিন্ন পরিমানে থাকে। যে খাদ্য বস্তুতে যে উপাদান অধিক পরিমানে থাকে, তাকে উক্ত উপাদানযুক্ত খাদ্য বলে। যেমন- শুটকি মাছের গুড়া, খৈল, রক্তের গুড়ায় আমিষের পরিমাণ বেশী থাকে বিধায় এদেরকে আমিষ জাতীয় খাদ্য উপকরণ বলে। গম, ভুট্টায় শর্করা বেশী থাকে বলে এদেরকে শর্করা জাতীয় খাদ্য এবং হাড়ের গুড়া, ঝিনুক-শামুকের গুড়া, খাদ্য লবণ ইত্যাদিতে খনিজ পদার্থ বেশী থাকায় এদেরকে খনিজ সমৃদ্ধ খাদ্য বলে।

সুষম খাদ্যের গুরুত্বঃ
টার্কির খামারে দৈনন্দিন ব্যয়ের শতকরা ৬৫-৭০ ভাগই হয়ে থাকে খাদ্যের জন্য। তাই টার্কিকে সুষম খাদ্য প্রদান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য উপাদানগুলো টার্কির বয়স, জাত ও উৎপাদনের জন্য প্রয়োজন অনুপাতে সরবরাহ করতে হবে।

সুষম খাদ্যের গুরুত্ব নিম্নরূপঃ-
১. খাদ্য সুষম হলে উৎপাদন বাড়ে।
২. খাদ্যে আমিষ ও শক্তির ঘাটতি থাকে না।
৩. খামারে রোগ-বালাই কম হয়।
৪. খাদ্য সুষম হলে খামারে লাভ বেশী হয়।
৫. টার্কি অপুষ্টিতে ভোগেনা।
৬. খামারের সুনাম বৃদ্ধি পায় ও বাজার অধিক প্রসার হয়।
৭. শ্রমিক ও সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার হয়।
৮. ডিম ও মাংসের গুণগত মান বাড়ে।
৯. ব্রয়লার টার্কির ওজন দ্রুত বাড়ে।
১০. টার্কির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
আদর্শ খাদ্যের গুণাগুন  (জবয়ঁরংরঃবং ড়ভ ওফবধষ জধঃরড়হ) ঃ
১.    খাদ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সঠিক অনুপাতে থাকতে হবে।
২.    খাদ্যে ব্যবহৃত উপকরণসমূহ সুস্বাদু হতে হবে।
৩.    অধিক সংখ্যক উপকরণ ব্যবহার করতে হবে।
৪.    খাদ্য সহজ পাচ্য হতে হবে।
৫.    খাদ্যে কোন প্রকার দুঃগন্ধ থাকবে না।
৬.    খাদ্য উপকরণ সহজলভ্য হতে হবে।
৭.    খাদ্য দামে সস্তা হবে।
৮.    খাদ্য টার্কির পছন্দ হতে হবে।
৯.    ভেজাল খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করা যাবে না।
১০.    জমাট বেঁধে যাওয়া বা ছত্রাক জন্মানো খাদ্য বা খাদ্য উপকরণ পরিহার করতে হবে।
১১.    গুদামের খাদ্যকে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
১২.    হঠাৎ করে খাদ্য পরিবর্তন করা বা খাদ্যে পরিবর্তন আনা যাবে না।

অপুষ্টি জনিত রোগঃ
খাদ্য প্রাণ এবং খনিজ পদাথের অভাবে টার্কির বিভিন্ন অপুষ্টি জনিত রোগ দেখা দিয়ে থাকে। অপুষ্টি জনিত রোগ দুই প্রকার।
>> ভিটামিনের অভাব জনিত রোগ।
>> খনিজ পদার্থের অভাব জনিত রোগ।

ক) ভিটামিনের অভাব জনিত রোগঃ
১। ভিটামিন এঃ ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব হলে টার্কির রাতকানা রোগ হবে। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব জনিত লক্ষণঃ
১। টার্কির নাক ও চোখ দিয়ে তরল পদার্থ বের হতে থাকে।
২। চোখ ফুলে ক্রমান্বয়ে চোখের পাতা বন্ধ হয়ে যায়।
৩। অনেক ক্ষেত্রে টার্কি অন্ধ হয়ে যায়।
৪। শারীরিক বৃদ্ধি কমে যায়।
৫। পালক উসকো-খুসকো হয়ে যায়।
৬। ডিম উৎপাদন কমে যায়।
৭। ডিম ফোটার হার কমে যায়।

প্রতিকারঃ
১। কড বা শার্ক মাছের তেল খেতে দেয়া যেতে পারে।
২। শাক-সবজি, সবুজ ঘাস-পাতা খাওয়াতে হবে।
৩। টার্কির রেশনে হলুদ ভুট্টা খাওয়াতে হবে।

২. ভিটামিন বিঃ
থায়ামিনের অভাবে টার্কির পলিনিউরিটাইটিস রোগ দেখা দিয়ে থাকে।

অভাব জনিত লক্ষণঃ
১.    মাথা পিঠের দিকে বেঁকে আসে।
২.    শরীর খিঁচতে থাকে।
৩.    ক্ষুধা মন্দা
৪.    ভাল ভাবে দাঁড়াতে পারে না, উত্তেজনা কমে যায়
৫.    পাখা অবশ হয়ে টার্কি মারা যায়

প্রতিকারঃ
গমে ভুষি, বাদাম, চাউলের কুড়া ইত্যাদি রেশনে যোগ করতে হবে।

৩. ভিটামিন বি২
ভিটামিন বি২ এর অভাবে পায়ে ‘কারল্ডটো’ (ঈঁৎষবফ ঞড়ব) প্যারালাইসিস রোগ হয়।

অভাব জনিত লক্ষণ
১.    পায়ের আঙ্গুল ভিতর দিকে বেঁকে যায়
২.    টার্কি হাটুতে ভর দিয়ে ডানার সাহায্যে হাটতে চেষ্টা করে
৩.    শারীরিক বৃদ্ধি কম হয়
৪.    ডিম উৎপাদন কমে যায়
৫.    ডিম ফোটার হার কমে যায়
৬.    টার্কি খুব দুর্বল হয়ে যায়

প্রতিকার
দুধ বা দুধ জাতীয় খাদ্য, পাতা, সবজি, ফিসমিল ইত্যাদিতে প্রচুর ভিটামিন বি২ থাকে। টার্কিকে সুষম খাবার দিলে এ রোগ হয় না।

৪. ভিটামিন ডি
ভিটামিন ডি এর অভাবে বিকেট নামক রোগ হয় এবং হাড় বেঁকে যায়।

অভাব জনিত লক্ষণ
১.    অস্থি গঠন দুর্বল হয়
২.    ডিমের খোসা পাতলা হয়ে যায়
৩.    ডিম পাড়া কমে যায়
৪.    শরীরের বৃদ্ধি কম হয়
৫.    পা, ঠোট, পাঁজর ইত্যাদি অস্বাভাবিক ও দুর্বল হয়

প্রতিকার
কড বা শার্ক মাছের তেল খাওয়াতে হবে। অসুস্থ টার্কিকে মাছের তেল খাওয়ালে ভাল ফল পাওয়া যায়। টার্কির দেহে সূর্য কিরণ লাগলে ‘ডি’ ভিটামিনের সংশ্লেষন হয়।

৫. ভিটামিন ই
ভিটামিন ই এর অভাবে টার্কিতে এনসেফালোমেলেশিয়া বা ক্রেজি চিক রোগ দেখা দেয়।

অভাব জনিত লক্ষণ
১.    দাঁড়াতে পারে না
২.    বৃত্তাকারে ঘুরতে চেষ্টা করে
৩.    টার্কির ডিম ফোটার হার কমে যায়
৪.    ভ্রুণ অবস্থায় বাচ্চার মৃত্যু ঘটে

প্রতিকার
উদ্ভিজ তেল, চাউলের খুদ, ভুট্টা, সবুজ শাক-সবজি, ঘাস, ছোলা, মটর, ডিমের কুসুম ও দুধ ইত্যাদিতে ভিটামিন ‘ই’ প্রচুর পরিমানে থাকে।

৬. ভিটামিন কে
ভিটামিন ‘কে’ এর অভাবে রক্ত জমাট বাধঁতে দেরি হয় ।
অভাব জনিত লক্ষণ
টার্কির যেকোন রক্ত-ক্ষরণ বন্ধ হতে দেরি হয়।
প্রতিকার
সবুজ ঘাস, শাক-সবজি, ডিমের কুসুম এবং শুটকি মাছের গুড়া ইত্যাদিতে ভিটামিন ‘কে’ থাকে।



১. খনিজ পদার্থের অভাব জনিত রোগঃ
>> খনিজ পদার্থের অভাবে ক্যালসিয়াম স্বল্পতা দেখা দেয়।

লক্ষণ / অভাব জনিত কারণেঃ
১.    বৃদ্ধি ব্যাহত হয়
২.    হাড় গঠন ভাল হয় না
৩.    হাড় দুর্বল হয়
৪.    ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদনের হার কমে যায়
৫.    ডিমের খোসা পাতলা হয়

প্রতিকার
মাছের গুড়া, ডিম, ঝিনুক, খোসা-চুর্ণ, হাড়ের গুড়া ও চুনা পাথরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে।

২. ফসফরাসঃ
দেহে ফসফরাসের অভাবে নিম্ন লিখিত লক্ষণ দেখা দেয়।

অভাব জনিত লক্ষণ
১.    অস্থি গঠন দুর্বল হয়
২.    রিকেট দেখা দেয়
৩.    ডিম উৎপাদন কমে যায়
৪.    শর্করার ব্যপক অসুবিধা হয়
৫.    বৃদ্ধি ব্যহত হয়

প্রতিকার
দানা শস্য, পালং শাক, দুধ, ডিম, মাছ, মাংস ইত্যাদিতে ফসফরাস থাকে।

৩. লৌহঃ
লৌহ রক্তের একটি প্রধান উপাদান। লৌহ প্রাণী দেহে হিমোগ্লোবিন গঠনে সাহায্য করে।

অভাব জনিত লক্ষণ
শরীরে রক্ত শূণ্যতা দেখা দেয়।

প্রতিকার
আলফালফা মিল, মাছ, মাংস,যকৃত, ডিম, দুধ ইত্যাদিতে লৌহ প্রচুর পরিমাণে থাকে।

৪. ম্যাঙ্গানিজ
অস্থি গঠন, দৈহিক বৃদ্ধি ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

অভাব জনিত লক্ষণ
১.    পেরোসিস অর্থাৎ টার্কির টেনডনের বিচ্যুতি ঘটে।
২.    হাড় দুর্বল হয়
৩.    ঠোঁট বেকে যায়
৪.    ডিম উৎপাদন কমে যায়
৫.    ডিমের খোসা পাতলা হয়
৬.    ডিম ফোটার হার কমে যায়

প্রতিকার
চাউলের মিহি কুড়া , গমের ভূষি ও আলফালফা মিল ইত্যাদিতে ম্যাঙ্গানিজ থাকে।

অন্যান্য রোগঃ
পালক খাওয়া বা ঠোকরা-ঠুকরি
ইহা টার্কির বদ অভ্যাস জনিত একটি রোগ। এ রোগে একটি টার্কি অন্য টার্কির পালক ঠুকরিয়ে খায়, পায়ের নখ দিয়ে আচড়ানো, মলদ্বার বা শরীরের অন্য জায়গায় ঠুকরিয়ে রক্ত ক্ষরণ করে। এক পালক খাওয়া রোগও বলা  হয়।

রোগের কারণঃ
১.    কম জায়গায় বেশী টার্কি রাখা হলে
২.    ব্রুডারের তাপ বেশী হলে
৩.    কম বায়ু চলাচল ব্যবস্থা
৪.    ত্রুটিপূর্ণ খাবার ও পানি সরবরাহ
৫.    বাসস্থানে আলোর পরিমাণ বেশী হলে
৬.    খাদ্যে আমিষের পরিমাণ কম হলে

রোগ প্রতিকারঃ
১.    সুষম খাদ্য সরবরাহ করা
২.    ব্যবস্থাপনা ত্রুটিপূর্ণ হলে তা সংশোধন করা
৩.    আক্রান্ত/ লক্ষণ দেখা দেয়া টার্কি ভিন্ন জায়গায় সরিয়ে রাখা
৪.    খাদ্যে খনিজ লবন সরবরাহ করা

ডিম আটকে যাওয়া
ডিম পাড়া টার্কিতে অনেক সময় টার্কির জরায়ুর মধ্যে ডিম আটকে যেতে দেখা যায়। টার্কির পেটের মধ্যে ডিম আটকে যাওয়াকে ‘এগ বাউন্ড’ বলে। পুলেটে ডিম পাড়ার শুরুতে এ রোগ হতে পারে।

রোগের কারণঃ
১.    বড় আকারের ডিম হলে
২.    ডিম্ব নালির ত্রুটিপূর্ণ গঠন হলে
৩.    বয়স পূর্ণ হওয়ার আগেই ডিম পাড়া শুরু করলে
৪.    টার্কি মোটা চর্বিযুক্ত হলে

রোগের লক্ষণঃ
১.    টার্কি যন্ত্রনায় কাতর হয়ে পড়ে
২.    বারবার ডিম পাড়ার বাক্সে বসে, আবার বের হয়ে আসে
৩.     ডিম্ব নালির পক্ষাঘাত হতে পারে
৪.    এ রোগ কালে টার্কি মারাও যেতে পারে

রোগ প্রতিকার
এ রোগের কোন ভাল চিকিৎসা নেই। আঙ্গুলে তেল লাগিয়ে মলদ্বার দিয়ে ঢুকিয়ে অন্য হাত দিয়ে পেটে চাপ দিয়ে সাবধানে ডিম বের করে আনা। এতে ডিম ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডিম ভেঙ্গে গেলে ডিম বের করে আনতে হবে।

আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source www.google.com

No comments:

Post a Comment

Clicky