Breaking

Tuesday, October 25, 2011

চতুর্থ শ্রেণি - বাংলা - সমবায় ভাবনা

ক) কৃষক কোন গ্রামে থাকতেন ?
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। গল্পটিতে যে তিনজন বন্ধু তাদের পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের ¯^vej¤¢x করেছেন তাদের মধ্যে একজন হলেন কৃষক, যার নাম পঞ্চানন। তিনি বীরতারা গ্রামে থাকতেন।

খ) জেলের গ্রামের নাম কি ?
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য  রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন।  এই গল্পটিতে তিনজন বন্ধুর একজন জেলে ছিলেন যার নাম মোস্তফা তার গ্রামের নাম ঢ়াড়ীখালী। এই গ্রামটি বীরতারা গ্রামের পাশের গ্রাম। বীরতারা গ্রামের কৃষক পঞ্চানন আর ঢ়াড়ীখালী গ্রামের মোস্তফার মধ্যে ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ।

গ) গোমেজ কোথায় কাজ করেন ?
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। এই গল্পটিতে আমরা যে তিনজন বন্ধুর পরিচয় পাই তাদের মধ্যে একজন নাগপুর গ্রামের, যার নাম রডরিক গোমেজ। যিনি শহরের একটি বড় হোটেলে কাজ করেন। এছাড়া শহরের অন্যান্য কাজকর্মের খোজ খবরও রাখেন তিনি। তিনি হোটেলের হেড বাবুর্চি। তার হোটেলে পঞ্চাশ জন লোক কাজ করে। দেশ বিদেশের ভাল খাবার তৈরি করতে শিখেছেন বলেই তিনি ভাল বেতন পান। তাছাড়া তার এই হোটেলে শহরের ধনী লোকদের পদার্পণ লক্ষ্য করা যায়।

ঘ) কোথা থেকে ছোটখাট ঋন নেওয়া যায়?
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। এই গল্পটিতে ¯^vej¤¢x যে তিনজন বন্ধুর পরিচয় আমরা পাই তাদের মধ্যে নাগপুর গ্রামের রডরিক গোমেজ আমাদের জানায় যে, পাঁচ ছয় জনের একটি দল গঠন করে ছোটখাট ব্যবসার জন্য কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া যায়। তাছাড়া বহুমূখী সমবায় সমিতি গঠনের মাধ্যমে তারা ব্যাংক থেকে ঋন নিয়ে নিজেদেরকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।

ঙ) সমিতির কী নাম রাখা হয়েছিল ?
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। সমবায় সমিতি গঠনের মাধ্যমে বীরতারা গ্রামের কৃষক পঞ্চানন, ঢ়াড়ীখাল গ্রামের জেলে মোস্তফা এবং নাগপুর গ্রামের রডরিক গোমেজ এই তিন বন্ধু তাদের স্ত্রী ও অন্যান্যদের নিয়ে দল গঠন করে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের উন্নতি সাধন করেছে। এক পর্যায়ে আমরা দেখতে পাই তারা ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়। এই তিন বন্ধু তাদের সমিতির নাম দেন  “সোনার বাংলা সমবায় সমিতি”। পাঁচ বছর পর এই সমিতির সদস্য সংখা দাড়ায় একশত পঞ্চাশ জন এবং দেশব্যাপী এই সমিতির উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। আমরা দেখতে পাই এই “সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’র এই তিন জন পেশাজীবিকে দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি পুরস্কারে ভূষিত করেন। তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য।

৫) কৃষক কিভাবে ফসল ফলান তার বর্ণনা দাও।
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের অধিকাংশ মানুষ কৃষক। কৃষিই তাদের জীবিকা। জমিতে ফসল ফলাতে হলে কৃষককে অনেক কষ্ট করতে হয়। কৃষক প্রথমে হালের গরু বা পাওয়ার টিলার দিয়ে জমির মাটি নরম করেন। তারপর মই দিয়ে মাটি সমান করেন। তারপর সারি সারি করে রোপণ করেন ধানের চারাগাছ। কিছুদিন পর চারাগাছ একটু ঘন সবুজ রং ধারণ করে। কৃষক তখন তাতে সার দেন। পরিস্কার করেন জমির আগাছা। দেখতে দেখতে চারাগাছগুলো ধানগাছে পরিণত হয়। ওগুলোর পেট চিরে বেরিয়ে আসে ধানের শীষ। দিন যায়, মাস যায় কৃষক আশায় বুক বাঁধেন। আস্তে আস্তে ধানের শীষগুলো সোনালি রং ধারণ করে। কৃষকও মনের মতো করে ওগুলোর যত্ন নেন যেন পোকা-মাকড় কোন ক্ষতি করতে না পারে। প্রয়োজন হলে ব্যবহার করেন বিভিন্ন কীটনাশক। একদিন সোনালি ফসল পেকে যায়। সার্থক হয় কৃষকের কষ্ট। আনন্দে নেচে ওঠে তার মন। কৃষক ফসল কেটে সেগুলো মাড়িয়ে গোলায় ভরেন। এভাবেই গ্রামবাংলার কৃষকেরা ফসল ফলান।

৬) জেলেরা কী কী দিয়ে মাছ ধরে তা লিখ।
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এদেশের অনেক লোক মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে। সংসার চালায়। মাছ ধরতে গিয়ে জেলেরা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের জাল। যেমনঃ টানা জাল, ঝাঁকি জাল, খরা জাল, ঠেলা জাল ইত্যাদি। বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন নামে এ জালগুলো পরিচিত। অনেকে আবার মাছ ধরতে গিয়ে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের বড়শি, পলো, কুচ ইত্যাদি। তবে অধিকাংশ জেলে যারা মাছ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে তারা সাধারণত জাল দিয়েই মাছ ধরে।

৭) বাংলাদেশের কৃষক সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লিখ।
উত্তরঃ “সমবায় ভাবনা” গল্পটিতে ‘সোনার বাংলা সমবায় সমিতি’ গঠনের মাধ্যমে বীরতারা, ঢ়াড়ীখালী ও নাগরপুর গ্রামের তিন বন্ধু কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বুদ্ধি, সাহস, ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেদের এবং দলের অন্যান্যদের উন্নতি সাধন করেছেন। যা দেশব্যাপী সমিতির ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও আর্থিক অগ্রগতি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা হয়। পরিশেষে আমরা দেখতে পাই এই তিনজন পেশাজীবিকে তাদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার জন্য দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ¯^xK…wZ দিয়েছেন। বাংলাদেশের অধিকাংশ লোক কৃষক। কৃষিই তাদের জীবিকার প্রধান Aej¤^b| জমিতে ফসল ফলাতে হলে তাদের অনেক কষ্ট করতে হয়। তারা জমি চষে, মই দেয়, তারপর ফসল বোনে। ঘরে ফসল উঠলে কৃষকের আনন্দের সীমা থাকে না।

********

No comments:

Post a Comment

Clicky