ঈদের নতুন পোশাক আর সাথে মেহেদি বিহীন হাত, একদমই বেমানান। চাঁদ রাতে বা ঈদের সকালে প্রথম প্রহরে শিশুদের হাতে মেহেদি লাগিয়ে দেন বড়রা, তারপর মেহেদির আল্পনা করতে বসে যান তরুনীরা, বড়রা। তখন নিত্য নতুন নকশায় হাত রাঙাতে ব্যস্ত থাকেন তরুণীরা বা ঘরের ছোটরা। ঘরের কাজ শেষ করে তাতে যোগ দিচ্ছেন গৃহিণীরাও। হাতে মেহেদি লাগালে খুবই খুশি হয় ছোট্ট শিশুরা। একটু অসাবধানতায় যাতে শিশুদের হাতের মেহেদি নষ্ট না হয়ে যায়, সেদিকে খুবই খেয়াল রাখতে হবে।
প্রতি বছরই ঘুরে মেহেদির নকশাতে আসে পরিবর্তন। বাজারে মেহেদির প্যাকেটের মধ্যে আকর্ষণীয় ডিজাইন ক্যাটালগ দিয়ে দেওয়া হয়। যাতে কষ্ট করে আর ডিজাইন খুঁজতে না হয়। মেহেদির টিউব দিয়েই খুব সহজে করা যাচ্ছে নানা রকমের ডিজাইন। এমনি কিছু ভিন্ন ধরণের ছোট সোনামনির জন্য হাতের মেহেদি ডিজাইন ও কার্যকরী টিপস্ দেখে নিন আমাদের আজকের মেহেদি জিজাইন পোস্ট থেকে।
মেহেদির রংকে আরো বেশি লাল করার জন্য হাতের মেহেদি ওঠানোর পর চিনি ও লেবুর রসকে একসঙ্গে মিশিয়ে হাতে মেখে বাতাসে শুকিয়ে নিন।
ফুল, পাখি, ঈদের চাঁদ, নামের আদ্যক্ষর, ঈদ মোবারক-লিখাসহ বিভিন্ন ডিজাইন শিশুদের হাতে মেহেদির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে ।
ছোট বা চিকন হাতে লম্বালম্বি নকশা ভালো মানায় । ..হাত ভর্তি করে ভরাট নকশা
না দিয়েও ছোট হাতটা ভরাট দেখাতে পারে। সে ক্ষেত্রে ছোট ছোট করে কয়েকটি নকশা
করুন হাত ভরে।
কাজের ব্যস্ততা থাকলেও মেহেদি ছাড়া ঈদ ভাবা যায় না। অল্প সময়ে ঘরে বসে
ছিমছাম নকশার মেহেদি লাগিয়ে নিতে পারেন আপনার ছোট সোনামণীটির হাতে।
হাতের তালুতে রাখুন ছোট মোটিফের একটা নকশা।
বাচ্চাদের হাতের তালুতে ও আঙ্গুলে সুন্দর ও মানানসই ছিমছাম মেহেদী ডিজাইন
হাতের তালু সহ প্রতিটি আঙ্গুলে সহজ ও আকর্ষণীয় মনকাড়া মেহেদী ডিজাইন
হাতের তালুর উল্টাদিকে মাত্র ২ মিনিটে একদম সিম্পল কিন্তু নজরকাড়া ডিজাইন
শিশুদের হাতে মেহেদি দেওয়ার আগে সামান্য মেহেদি লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা
করুন। কেননা অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মেহেদি লাগানোর সাথে সাথে আপনার ছোট
সোনামনি হাত ধুয়ে ফেলতে চাচ্ছে। সেক্ষেত্রে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, ঘুমিয়ে গেলে সুন্দর করে লাগিয়ে দিন। আর যদি সমস্যা না হয় সাভাবিক থাকে, তাহলে বাকিটা আস্তে আস্তে লাগান ।
.মেহেদির রংকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য সাবান ও পানি যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করবেন।
অনেকের টিউব মেহেদিতে অ্যালার্জি হতে দেখা যায়, টিউব মেহেদিতে অ্যালার্জি
হলে আপনি ল্যাকটোক্যালামাইন ব্র্যান্ডের লোশন ব্যবহার করে তার ওপর মেহেদি
লাগাতে পারেন।
নানী-দাদীর আমলে মেহেদি গাছ থেকে পাতা ছিঁড়ে তা বেটে তারপর হাতে লাগানো হত। এখন আর মেহেদি বাটার কষ্ট করা লাগে না। শিশুদের আবদার শেষ হলে বড়রা বসে মেহেদি লাগাচ্ছেন। মেহেদি ছাড়া ঈদ অসম্পূর্ণ। বাজারে গেলে মিলবে নানা ব্র্যান্ডের টিউব মেহেদি।
আমাদের এই পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Image Source: www.google.com
অসাধারণ হয়েছে…এই পোস্টের আকারের চেয়ে আরো তিন গুন বড় কমেন্ট করে ও এই পোস্টের গুন প্রকাশ করা সম্ভব হবে না। আপনার প্রতিনিয়ত পোস্টের মান দেখে আমি সত্যিই আশ্চর্য হয়ে যাই।
ReplyDeleteআপনি সত্যিই একজন জিনিয়াস �� এরকম একটি ব্লগের নিয়মিত পাঠক হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সত্যি আজ অসম্ভব সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। অনেক বেশি ভালোবাসা রইল ��
যেকোনো বিশেষ দিনের জন্য মেহেদী ডিজাইন করে নিজেকে রাঙিয়ে তোলার জন্য এখানে ভিজিট করুন। এই ডিজাইনগুলো সম্পূর্ণ নিউ কালেকশন করা হয়েছে। নতুন মেহেদি ডিজাইন
ReplyDeleteWow. You have presented in a very beautiful way. Many thanks for publishing such a beautiful article on mehndi design.
ReplyDeleteমেহেদি ডিজাইন ২০২২ | নতুন মেহেদি ডিজাইন ছবি
ReplyDeleteBe it on the occasion of marriage or Eid, everyone gets excited with the joy of applying mehndi. Women like to apply mehndi for every noble function except marriage.
ReplyDeleteমেহেদি ডিজাইন